Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » শহিদুল আলমের পোস্টের কারণেই শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়: জয়





 শহিদুল আলমের পোস্টের কারণেই শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়: জয়

আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের দেয়া মিথ্যা পোস্ট ও অভিযোগের কারণেই শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে পুলিশের ওপর এবং আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে হামলা চালায় বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

শুক্রবার সন্ধ্যা পাঁচটা ৫৭ মিনিটে নিজের ফেসবুক ফ্যানপেজে দেয়া এক পোস্টে এই দাবি করেন তিনি।



পোস্টটিতে সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ধরুন বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় ও সফল ব্যক্তি হিসেবে আন্দোলনের সময় আমি ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলতাম আন্দোলনরত তরুণরা আমাদের কর্মীদের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং সেই কথার প্রেক্ষিতেই আমাদের কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে সেই বিশ্ববিদ্যালয়টি আক্রমণ করতো। তাহলে কি বলা যেত আমি সহিংসতা উসকে দিয়েছি? নাকি আমি বাকস্বাধীনতার অধিকার দ্বারা সুরক্ষিত থাকতাম?


তিনি লিখেছেন, আমার কোনও সন্দেহ নেই আজ যেই সুশীল সমাজ, বিদেশি বন্ধু ও সাংবাদিকরা শহিদুল আলমের পক্ষে কথা বলছেন, তারা তখন ঠিকই বলতেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সহিংসতা উসকে দিয়েছেন। শুধু সফল ও জনপ্রিয় হওয়ার জন্যই কি আজ শহিদুল আলমকে আইনের ঊর্ধ্বে রাখার কথা বলা হচ্ছে? তাহলে কি আমিসহ সব সফল ও জনপ্রিয় মানুষই আইনের ঊর্ধ্বে?

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা লিখেছেন, আমি যেই উদাহরণ দিয়েছি, শহিদুল আলম ঠিক তাই করেছেন। তার দেয়া মিথ্যা পোস্ট ও অভিযোগের কারণেই শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং পুলিশের ওপর ও পার্টি অফিসে হামলা চালায়। একাধিক পুলিশ সদস্য ও আমাদের কর্মীরা আহত হন। আরাফাতুল ইসলাম বাপ্পি নামের আমাদের এক কর্মী তার দৃষ্টিশক্তি চিরতরে হারিয়েছেন।

তার প্রশ্ন, বাপ্পি কি ন্যায়বিচার পাওয়ার যোগ্য না?
>


উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট রাতে শহিদুলকে তারা ধানমন্ডির বাসা থেকে উঠিয়ে নেয়া হয়। পরদিন শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে উসকানি দেয়ার অভিযোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে মামলা দিয়ে তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এই মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে আছেন তিনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply