Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » অবশেষে থ্রিজি ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন কিউবার জনগণ




এই সপ্তাহের শেষদিক থেকে থ্রিজি মোবাইল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন কিউবার জনগণ। সেখানকার টেলিকম প্রতিষ্ঠান ইটেকসা জানিয়েছে, নাগরিকরা বৃহস্পতিবার থেকে এই সেবা সাবস্ক্রাইব করার সুযোগ পাবেন। এর আগ পর্যন্ত তাদের ওয়াই-ফাই হটস্পট এবং ইন্টারনেট ক্যাফেতেই ভরসা করতে হতো। রাষ্ট্রীয় সাংবাদিক এবং বিদেশী ব্যবসায়ীদের জন্যও থ্রিজি সার্ভিস সীমিত ছিলো। এই সেবা উন্মুক্ত হলে পরিস্থিতির বদল আসবে ঠিক কিন্তু তারপরও অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে সক্ষম হবে না। ইটেকসার মাসিক প্যাকেজ রেঞ্জ বলছে ৬০০ মেগাবাইটের ডাটা কিনতে খরচ করতে হবে ৭ কিউবান পেসো (৭ মার্কিন ডলার)। আর ৪ জিবি কিনতে খরচ হবে ৩০ কিউবান পেসো। স্থানীয় ডটসিইউ ডোমেইন ব্যবহার করলে ৩০০ মেগাবাইট বোনাস পাবেন ব্যবহারকারীরা। কিন্তু ১১.২ মিলিয়ন বাসিন্দার ওই দ্বীপে সবার গড় আয় প্রতিমাসে ৩০ মার্কিন ডলারের মতো। তবে অনলাইন কর্মকাণ্ডে সরকারের অনেক অনেক নিষেধাজ্ঞার উপরে আরো একটু শিথিলতা আসবে এই নতুন নীতির ফলে। পাঁচ বছর আগে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ টুরিস্ট হোটেল এবং রাষ্ট্র পরিচালিত ক্লাবগুলোতেই সীমাবদ্ধ ছিলো। ২০১৩ সালের দিকে কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট ক্যাফে খোলা শুরু করে। ২০১৪ সালে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা রাষ্ট্রীয় নটা ইমেইল সার্ভিসে প্রবেশাধিকার পায়। প্রতি মেগাবাইটের জন্য ১ কিউবান পেসো দিয়ে। পরে ৫০ মেগাবাইটের জন্য এই একই পরিমাণ টাকা প্রদান করতে হতো ব্যবহারকারীকে। ২০১৫ সালে প্রথম ওয়াই-ফাই হটস্পট খোলা হয় কালচারাল সেন্টারে। সেটাই অনুকরণ করে শত শত অন্যান্য পাবলিক প্লেসগুলো এরপর ২০১৭ সালে ইটেকসা অল্প কিছু বাড়িতে কানেকশন প্রদান করে। থ্রিজি সার্ভিসে প্রবেশাধিকারের সুযোগ মাত্র তিনদিনের জন্য হবে। চাহিদার সঙ্গে সরবরাহের সামঞ্জস্য রাখতেই এই সিদ্ধান্ত। তবে তারপরও যে মাঝে মাঝে বিপর্যয় দেখা দেবে না সেই সুযোগ উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। ইটেকসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো সমস্যার মুখোমুখি হলেই ভোক্তারা প্রতিষ্ঠানকে জানাতে পারবে। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে সংযুক্ত হতে ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকার নেওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে কিউবার বাসিন্দাদের। তবে যতক্ষণ না পরিবর্তন নিজের চোখে দেখছে ততক্ষণ যেন কিছুই বিশ্বাস করতে পারছে না কিউবানরা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply