বড় জয়ে বছর শেষ করলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। পল পগবার জোড়া গোলে বোর্নমাউথকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিলো রেড ডেভিলরা। আরেক ম্যাচে টানা দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেলো চেলসি। ক্রিস্টাল প্যালেসকে ১-০ গোলে হারিয়েছে মরিজিও সারির দল।
কোচ চলে গেছেন নাকি তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে, তা নিয়ে বিস্তর জল্পনা-কল্পনা সংবাদমাধ্যম জুড়ে। নতুন কোচের অধীনে কতটা ভালো করবে দল, তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গিয়েছে তার অতীত ক্যারিয়ারের দুর্বলতাগুলো। এরকম নানা সমস্যায় জর্জরিত দলটার দায়িত্ব কেউ নিলেই তা বদলে যাবে আমূলে তা হয়তো চরম সমর্থকও বিশ্বাস করতেন না।
তবে ফুটবল বিধাতা যে হেসেছেন মিটিমিটি। দেখিয়েছেন বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে সম্ভব সব কিছুই। যে দলটা ভুলে গেছে জয়ের স্বাদ, তাকেই ছুয়ে দিয়ে বদলে দিলেন নরওইজিয়ান ওলে গানার শোলশায়ার।
থিয়েটার অব ড্রিমে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে মাঠে নামে রেড ডেভিলরা। বোর্নমাউথকে লন্ডভন্ড করতে প্রথম থেকেই হামলে পড়ে তাদের সীমানায়। মাঠের দর্শকরা তখনো ঠিকঠাক বসতে পারেনি নিজেদের নির্ধারিত জায়গায়, তার আগেই শুরু হয়ে যায় উৎসব। গোল করে বসেন পল পগবা। মরিনিও যুগে যেই মানুষটা ফুটবল ভুলতে বসেছিলেন, ওলের স্পর্শে সেই হয়ে গেলেন ত্রাণকর্তা।
ম্যাচের বয়স তখন ৩৩ মিনিট। আবারো পগবা ঝলক। দেখালেন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে তাকে কিনে এনে ভুল করেনি ইউনাইটেড কর্তৃপক্ষ। হেরেরার পাস থেকে নিজের জোড়া গোল পূরণ করেন এ ফরাসী।
দুই গোল খেয়ে কিছুটা ঝিমিয়ে যায় বোর্নমাউথ। সেই সুযোগেই আরো এক গোল করে ওলে গানার শিষ্যরা। মারশিয়ালের পাস থেকে স্কোর করেন মার্কাস রাশফোর্ড।
তেতে উঠে অতিথিরা। বিরতিতে যাবার আগেই শোধ করে দেয় এক গোল। স্কোর শিটে নাম লেখান আকে।
বিরতি থেকে ফিরে গোল শোধের আপ্রাণ চেষ্টা করে বোর্নমাউথ। কিন্তু ইয়ং-বেইলিদের টপকে বল নিয়ে আগে বাড়তে পারেনি তারা। যাও টুকটাক চেষ্টা করেছে, সেগুলোও ফিরিয়ে দিয়েছেন ডেভিড ডি হেইয়া।
উলটো ৭২ মিনিটে আবারো নিজের জাত চেনান পগবা। তবে এবার আর গোল পাননি তিনি। করিয়েছেন রোমেলু লুকাকুকে দিয়ে। আর এই গোলেই বছরটাকে
No comments: