পুঁজিবাজারের মূলধন ঘাটতির প্রভাব পড়েছে মিউচুয়াল ফান্ডেও।
গত বছরের তুলনায় বেশিরভাগেরই দর কমেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমানে পুঁজিবাজারের মন্দাভাবের কারণেই মিউচুয়াল ফান্ডের এমন নেতিবাচক অবস্থা। এদিকে, সম্প্রতি বি/এস/ই/সি-র ক্লোজ এন্ড মিউচুয়াল ফান্ড বা মেয়াদী মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্তের, সমালোচনা করেছেন তারা।
বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনার পরও পুঁজিবাজারে মিউচুয়াল ফান্ডের দুর্দিন কাটছে না। সম্প্রতি ৩০টি ক্লোজ এন্ড মিউচুয়াল ফান্ডের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। যেখানে বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ডের দরই গত বছরের চেয়ে কমেছে। ৩০টির মধ্যে এবছর বেড়েছে শুধুমাত্র ৬টির দর।
সম্প্রতি ক্লোজ এন্ড মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর মেয়াদ ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এতে সংকটে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বলছেন, মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ বাড়ায় অনেক বিনিয়োগকারী বেকায়দায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সময় লাগবে বলে মনে করছেন তারা।
মিউচুয়াল ফান্ডের সুদিন ফেরাতে বিএসইসির পদক্ষেপ নেয়া জরুরি বলে মত বিশ্লেষকদের।
ওপেন এন্ড ফান্ডে বিনিয়োগে কোম্পানির আর্থিক দিক জানা থাকে। তাই লোকসানের শঙ্কাও কম। তাই বিনিয়োগকারীদের ওপেন এন্ড ফান্ডে বিনিয়োগের পরামর্শ বিশ্লেষকদের।
Tag: others
No comments: