Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » রাহুলের বিকল্প আনছে কংগ্রেস




রাহুলের বিকল্প আনছে কংগ্রেসভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু দল চাইছে রাহুলকে নেতৃত্বে রাখতে। এজন্য এবার নতুন ফর্মুলা প্রয়োগের পথে কংগ্রেস। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সূত্রে খবর, নতুন ‘ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট’ (কার্যকরী সভাপতি) পদ সৃষ্টির চিন্তা-ভাবনা করছে কংগ্রেস। এতে রাহুলের চাপ কিছুটা হালকা হবে। অনেকটা ‘সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙবে না’ নীতির মতোই। উদ্দেশ্য, রাহুলকে সভাপতিত্ব থেকে না সরিয়ে কাজের চাপ কমানো। কার্যকরী সভাপতি দলের দৈনন্দিন কাজকর্ম সামলাবেন। অন্যদিকে বৃহত্তর ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে পারবেন রাহুল। নতুন এ পদের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থী নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের। লোকসভা ভোটে দলের ধরাশায়ীর পর ২৫ মে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির (সিডব্লিউসি) বৈঠকেই পদত্যাগপত্র জমা দেন রাহুল। সেই ইস্তফা গ্রহণ করেনি সিডব্লিউসি। কার্যকরী সভাপতির পদে কাকে বসানো হবে, তা নিয়ে দলের অন্দর মহলে আলোচনা চলছে। শুরু হয়েছে তদবির-তৎপরতা। যে নামগুলো নিয়ে আলোচনা চলছে, শুরু হয়েছে তাদের দক্ষতা, সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এ পদে এগিয়ে রয়েছেন প্রিয়াংকা গান্ধী, সচিন পাইলট, অশোক গেহলট ও জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। সাবেক কংগ্রেস নেতা রাজেশ পাইলটের ছেলে ৪১ বছরের সচীন বয়সে তরুণ। তার রাজনৈতিক দক্ষতাও পরীক্ষিত। ২০১৩ সালে তাকে কংগ্রেসের পুনর্গঠনে রাজস্থানে পাঠানো হয়েছিল, তিনি একনিষ্ঠভাবে সেই কাজ করেছেন। ২০১৮ সালে মুখ্যমন্ত্রীর পদের অন্যতম দাবিদারও ছিলেন তিনি। সচীন কংগ্রেসকে রাজস্থান উপহার দিলেও তাকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়নি। ঘনিষ্ঠ সচীনকে আরও বড় দায়িত্ব দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন রাহুল। আদ্যোপান্ত ‘পার্টি ম্যান’ অশোক গেহলট রাজনীতিতে অভিজ্ঞ এবং প্রবীণ। ভালো সংগঠক। তার সেই দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারে কংগ্রেস। প্রয়াত কংগ্রেস নেতা মাধব রাও সিন্ধিয়ার ছেলে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াও রয়েছেন এ তালিকায়। অবশ্য সচিন পাইলটের মতো অতটা স্বাধীনচেতা নন, বরং শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেই তিনি অভ্যস্ত। এ গুণই গান্ধী ভাগ্য খুলতে পারে জ্যোতিরাদিত্যের। গান্ধী পরিবারের মধ্যে কাউকে ভাবলে প্রিয়াংকার নামই উঠে আসে। যদিও রাহুল ইস্তফা দেয়ার সময়ই বলেছিলেন, গান্ধী পরিবারের কাউকেই যেন কংগ্রেস সভাপতির পদে ভাবা না হয়। কিন্তু তারপরও দলের শীর্ষ নেতৃত্বের ভাবনায় রয়েছে প্রিয়াংকার নাম। জন্ম থেকেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বেড়ে উঠায় রাজনীতি প্রিয়াংকার মজ্জায় মিশে রয়েছে। সাধারণ মানুষ এবং নিচু তলার কর্মীদের সঙ্গে তার রয়েছে নিবিড় যোগাযোগ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply