Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » পদ্মায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে প্লাবিত নিম্নাঞ্চল, ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ ভুক্তভোগীদের




বেশ কয়েকদিন ধরেই পদ্মার আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে প্লাবিত হয়েছে পাবনা, নাটোর ও রাজবাড়ীর নিচু এলাকা। বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি। তলিয়ে গেছে শতাধিক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি। পানি বন্দিদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করার কথা থাকলেও তা সঠিক ভাবে না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে বন্যা কবলিত এলাকায় সার্বক্ষনিক কাজ করতে বিভিন্ন দপ্তরের সরকারী কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। পদ্মার পানি কখনও আশির্বাদ আর কখনও বা অভিশাপ। ফারাক্কার সব কয়টি গেট খুলে দেয়ায় ও উজানের পানির ঢলে পানি বেড়েছে পদ্মার। আর এই পদ্মার পানির তলিয়ে যাচ্ছে চরাঞ্চলের মানুষের স্বপ্ন। পাবনার পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি। আর এই পানি বৃদ্ধির কারনে ১৩ টি ইউনিয়নে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে জমির ফসল। পদ্মায় আকস্মিক পানি বাড়ায় প্লাবিত হয়েছে রাজবাড়ী ও কুষ্টিয়ার নিচু এলাকা। তলিয়ে গেছে শীতকালিন আগাম সবজির খেত। হুমকীতে পড়েছে কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি রক্ষাবাঁধের বেশকিছু অংশ। অভিযোগ রয়েছে, দুর্গত এলাকায় প্রশাসনের সহায়তা শুধু আশ্বাসের বাণীতেই সীমাবদ্ধ। বাস্তবে দেখা মিলছে না কিছুর। একসময় মানুষকে অক্সিজেন ও ছায়া দিয়েছে যে বৃক্ষ, আগ্রাসি পদ্মা গ্রাস করেছে তাকে। অপেক্ষা শুধু বানের জলে ভেসে যাওয়ার। শুধু গাছ নয় বানের জল কেড়ে নিয়েছে মানুষের আশ্রয়। উদ্বিগ্ন চোখে শুধুই বাঁচার হাহাকার। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে কুষ্টিয়ার কয়েকটি উপজেলায় তাণ্ডব চালাচ্ছে পদ্মা। একদিকে বন্যা, অন্যদিকে ভাঙনে দিশেহারা মানুষ। ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে শিলাইদহে রবীন্দনাথের কুঠিবাড়ি রক্ষা বাঁধ। আগে ব্যবস্থা নিলে এ পরিস্থিতি হত না বলে দাবি স্থানীয়দের। পদ্মার ছোবল রাজবাড়ী জেলায়ও। তলিয়ে গেছে কালুখালী উপজেলার কয়েকটি গ্রাম। নষ্ট হয়েছে আগাম সবজির ক্ষেত। মাথা গোজার ঠাঁই হারিয়ে উচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে বন্যাকবলিতরা। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট। ফারাক্কা বাঁধের গেট খুলে দেয়ায় হঠাৎ করেই পানি বেড়েছে দেশের নদ-নদীতে। অনেক স্থানে তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply