গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মহিবুল্লাহ খন্দকার সমকালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, উনার জ্ঞান আছে, স্বাভাবিকভাবেই কথা বলছেন ও খাবার খাচ্ছেন। আজ সকালে উঠে নাশতা করেছেন। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মূল সমস্যা তার ফুসফুসের অবস্থা ভালো না। সে জন্য তাকে অ্যান্টিবায়োটিকসহ ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। দুই থেকে তিন দিন তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। এই সময়টা তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সব মিলিয়ে আমরা আশাবাদী। সবাই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জন্য দোয়া করবেন।
তিনি বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী-সন্তানের অবস্থাও ভালো। তারা বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। আর ডা. জাফরুল্লাহ রয়েছেন গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে।
গত ২৩ মে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ল্যাবে প্রতিষ্ঠানটির উদ্ভাবিত কিট দিয়ে নমুনা পরীক্ষার করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর করোনা পজিটিভ আসে। এরপর ২৬ মে তার কিডনির ডায়ালাইসিস করা হয় এবং ওইদিনই করোনা চিকিৎসার জন্য তাকে প্লাজমা থেরাপি দেওয়া হয়।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর করোনা শনাক্তের পর তার স্ত্রী শিরিন পারভিন হক এবং ছেলে বারিশ হাসান চৌধুরীর নমুনা পরীক্ষা করা হলে দু'জনের দেহেও করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে।
No comments: