Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » চীনে বন্যা: ১ লাখ মানুষকে উদ্ধার, লেশান বুদ্ধমূর্তি হুমকিতে




 

চীনে বন্যা: ১ লাখ মানুষকে উদ্ধার, লেশান বুদ্ধমূর্তি হুমকিতে চীনের ইয়াংটেজ নদীর পানি অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে বিশ্বিঐতিহ্য লেশান বুদ্ধের মূর্তি ছবি: চীনের ইয়াংটেজ নদীর পানি অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে বিশ্বিঐতিহ্য লেশান বুদ্ধের মূর্তি চীনের ইয়াংটেজ নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় ১ লাখ মানুষকে ওই এলাকা থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। বন্যার কারণে হুমকিতে পড়েছে ১২শ’ বছরের পুরানো বিশ্বঐতিহ্য লেশান বুদ্ধের মূর্তি। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, মূর্তি রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত কর্মীদের সঙ্গে পুলিশ এবং স্বেচ্ছাসেবীরা অংশ নিয়েছেন। চীনের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় সিচুয়ান প্রদেশে স্থাপিত ২৩৩ ফুট উঁচু মূর্তিটি রক্ষায় চারপাশে প্লাস্টিক ব্যাগের বাধ দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টা করছেন তারা। ১৯৪৯ সালের পর প্রথমবারের মতো বন্যার পানি বুদ্ধের মূর্তির পা পর্যন্ত ছুঁয়েছে। সিচুয়ান ইয়াংটেক নদীর পাশেই অবস্থিত। মৌসুমি বৃষ্টিপাত বেড়ে যাওয়ায় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ইয়াংটেজ পানি সম্পদ দেখভালে গঠিত সরকারি পর্যবেক্ষণ কমিটি মঙ্গলবার রেড অ্যালার্টি জারি করে। বলা হয়, নদীর পানি সাড়ে ১৬ ফুট পর্যন্ত বাড়তে পারে। অব্যহতভাবে পানি বাড়তে থাকলে বন্যা পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়। ইয়াংটেজ নদীতে বাঁধ দিয়ে তৈরি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোতে বুধবার প্রতি সেকেন্ডে ৭৪ হাজার কিউবিক মিটার পানি বাড়ছে। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের পর পানির ঊর্ধ্বগতি এটাই প্রথম। নদীতে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে পানি প্রবাহ আটকে রাখা হয়। গেলো এক মাস ধরে যে পরিমাণ পানি আটকে রাখা হয়েছে-তা স্বাভাবিক উচ্চতার চেয়ে ৩৩ ফুট বেশি। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ইয়াংটেজ নদীতে বাঁধ থাকার কারণে এ বছরের বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা গেছে। তবে সমালোচকরা বলেছেন, বাঁধ সম্ভবত বন্যা পরিস্থিতি আরো খারাপ করে দিয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply