Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বিপাকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির দুই খান




পাকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির দুই খান

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক শাকিব খান ও শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বিপাকে পড়েছেন। চিত্রনায়ক শাকিব খানের বিরুদ্ধে সিডিউল ফাঁসানোসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে চলচ্চিত্রের ‘স্বার্থ বিরোধী’ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শিল্পী জায়েদ খানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন। চিত্রনায়ক শাকিব খান সিডিউল ফাঁসানো, প্রযোজককে হত্যার হুমকি, চলচ্চিত্রে শিল্পীদের তার পছন্দমতো না নিলে সেই সিনেমা থেকে সরে দাঁড়ানোসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান বলেন, শাকিবের কারণে চলচ্চিত্রে আমার লসের পাল্লাটা ভারী। তার কারণে আমার একটি ছবির শুটিংয়ের কাজ শেষ করতে ৬ মাসের বেশি সময় লেগেছে। তাছাড়া সিনেমা মুক্তি দিতে বিভিন্নভাবে সন্ত্রাসীবাহিনী দ্বারা আমাকে হত্যার হুমকিও দিয়েছেন। আরও পড়ুন: ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’-এ ফিরছেন পরীমনি অভিনেতা লিটন হাসমি শাকিব প্রসঙ্গে বলেন, শাকিব খানের কারণে অনেক প্রযোজক সিনেমা বানাতে এসে সর্বশান্ত হয়ে চলে গেছেন। কারণ শাকিব সিডিউল দিয়েও কাজ করতে আসেনি। যার কারণে যে প্রযোজক ২ কোটি টাকার সিনেমা বানাতে এসেছিলেন তার ছবিটি ৪ কোটিতে শেষ হয়েছে। বাকি দুই কোটি টাকা লোন করতে হয়েছে। এবং রিলিজের সময় শাকিব কোনো সহযোগিতা করেনি। এর কারণে সিনেমাটি মুক্তির পর ওই টাকাটা উঠে আসেনি। যার কারণে অন্য প্রযোজকরা এই সকল বিষয় জানার পর কিন্তু আর সিনেমা বানাতে সাহস পায়নি। শাকিবের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগের বিষয় জানতে শাকিব খানের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তার সাড়া পাওয়া যায়নি। এদিকে চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন বয়কট ঘোষণা করেছে। এছাড়া ১৮৪ জন শিল্পীদের শিল্পী সমিতির ভোটাধিকার প্রয়োগ বঞ্চিত করায় জায়েদ খানের বিরুদ্ধে রাস্তায় মানববন্ধন করেন। সদস্যপদ ফিরে পেতে তারা কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন আলটিমেটাম দিয়েছে যে মিশা-জায়েদের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত কোনো সমঝোতা হবে না। চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন বলেছে, চলচ্চিত্র নির্মাণে শৃঙ্খলা আনতে ও নির্মাণ ব্যয় কমিয়ে কাজের গতি বাড়াতে গত বছরের অক্টোবরে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট সব সংগঠনের সমন্বয়ে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে। এটি বাস্তবায়ন হলে চলচ্চিত্র নির্মাণে ন্যূনতম ১৫ লাখ টাকা ব্যয় কমে আসবে। কিন্তু সেই উদ্যোগটি নষ্ট করার চেষ্টা করছেন জায়েদ খান। যে কারণে তার সাথে কোনো কাজ আর করবে না কোনো সংগঠন। কেউ যদি জায়েদকে নিয়ে কাজ করে তাহলে তাদের সদস্যপদ বাতিল হওয়ারও ঘোষণা দেয় তারা। জায়েদ খান মনে করেন, যারা এমন করছেন চলচ্চিত্র অঙ্গনকে তারা একটি সার্কাসে পরিণত করছেন। তিনি বলেন, রাত নেই, দিন নেই আমি শিল্পী সমিতির সবার স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছি। আমি সব সময় নিজেকে সৎ রাখার চেষ্টা করেছি। নিজেকে আমি নেতা ভাবি না, আমি সেবক ভাবি। আর আমি শিল্পীদের স্বার্থের জন্যই কাজ করে করেছি, করে যাচ্ছি। শিল্পী সমিতিতে না আসলে আমার আরও দুই চারটি ছবি আসতো। কিন্তু শিল্পীদের পাশে থেকে কাজ করতে গিয়ে ছবিতেও কাজ করা হয়নি। তারপরও আমাকে বিপদে ফেলা হচ্ছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply