Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » স্মার্টফোন কিনতে ঋণ পাবেন বশেমুরবিপ্রবির ১৫০৮ শিক্ষার্থী




করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রায় ৮ মাস যাবত বন্ধ রয়েছে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ এ বিরতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পক্ষ থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনলাইন ক্লাস পরিচালনার নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো এবং যেসকল শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন নেই তাদের জন্য শিক্ষাঋণের ঘোষণা দেয়া হয়েছিলো। এরই ধারাবাহিকতায় অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় ইউজিসির শিক্ষাঋণ পাচ্ছেন বশেমুরবিপ্রবির এক হাজার পাঁচ'শ আটজন শিক্ষার্থী। বিষয়টি নিশ্চিত করে বশেমুরবিপ্রবির শিক্ষার্থী উপদেষ্টা ড. মো. শরাফত আলী বলেন, “ইউজিসিকে আমরা শিক্ষাঋণ প্রদানের জন্য মোট ১৫০৮ শিক্ষার্থীর তালিকা দিয়েছিলাম। এরই প্রেক্ষিতে ইউজিসির পক্ষ থেকে সফট লোন প্রদানের জন্য একটি নীতিমালা প্রদান করা হয়েছে এবং নীতিমালা অনুযায়ী ঋণ প্রদানের জন্য আগামী রবিবার একটি কমিটি গঠন করা হবে।” সফট লোনের বিষয়ে ইউজিসি থেকে প্রেরিত নীতিমালায় বলা হয়েছে,“ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের যে তালিকা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে, তাদেরকে ঋণের বিষয়টি যথাযথভাবে অবহিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কমিশনে প্রেরিত তালিকায় শিক্ষার্থীর নাম আছে কি-না তা পুনরায় যাচাই করে দেখতে হবে ও কমিটির সুপারিশের আলোকে ৮ হাজার টাকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২১ এর মধ্যে দিতে হবে।” নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের প্রদানকৃত এই ঋণ সম্পূর্ণ সুদমুক্ত এবং স্মার্টফোন ক্রয়ের ভাউচারটি সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে ১০ ফ্রেব্রুয়ারী ২০২১ এর মধ্যে সফটলোন অনুমোদন কমিটি'র সদস্য-সচিব এর নিকট জমা দিতে হবে। এছাড়া, নীতিমালা সম্বলিত নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, “এই ঋণের অর্থ সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর কিংবা অধ্যয়নকালীন সময়ে ৪টি সমান কিস্তিতে বা এককালীন পরিশোধ করতে হইবে এবং ঋণের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর নামে কোন ট্রান্সক্রিস্ট ও সাময়িক/মূল সনদ ইস্যু করা হইবে না।” প্রসঙ্গত, বশেমুরবিপ্রবি থেকে সর্বপ্রথম শিক্ষাঋণের জন্য প্রায় ৩,১০০ শিক্ষার্থীর তালিকা প্রদান করা হয়েছিলো। কিন্তু ইউজিসি থেকে জানানো হয় একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকে ঋণ প্রদান করা হবে। এর প্রেক্ষিতে সর্বশেষ ১৫০৮ শিক্ষার্থীর তালিকা প্রেরণ করা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply