Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে নিখোঁজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার, আটক ২




সোনাইমুড়ীতে নিখোঁজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার, আটক ২

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী পৌরসভা থেকে নিখোঁজের একদিন পর শাহাদাত হোসেন (১৬) নামে এক স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের মায়ের দায়ের করা মামলায় দুই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) ভোরে সোনাইমুড়ী পৌর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। নিহত শাহাদাত হোসেন কাঁঠালী এলাকার মীর হোসেনের ছেলে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- উপজেলার নাওতলা গ্রামের মাহবুবুর রহমানের ছেলে রিয়াদ উদ্দিন (২৪) ও পৌর এলাকার পূর্ব পাড়ার কামাল হোসেনের ছেলে ইকবাল হোসেন যুবরাজ (২৫)। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টার দিকে পৌর শহরের কাঁঠালী এলাকার চা দোকানি মীর হোসেনের ছেলে শাহাদাত নিখোঁজ হয়। সারাদিন বাড়িতে না ফেরায় তার পরিবারের লোকজন নিকটাত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে কোথাও শাহাদাতের সন্ধান পায়নি। বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে কাঁঠালী এলাকার কাদের মাস্টার বাড়ির পুকুরে মধ্যে ভাসমান অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পরে বিষয়টি থানায় অবগত করলে পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করলে মীর হোসেন ও রোকসানা বেগম তাদের ছেলে শাহাদাতের লাশ শনাক্ত করেন। নিহতের মা রোকসানা বেগম অভিযোগ করে বলেন, 'বুধবার সকালে সুমন ও তার বন্ধু পার্শ্ববর্তী নাওতলা গ্রামের রিয়াজ আমার ছেলে শাহাদাতকে মোবাইলে কল দিয়ে ডেকে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমরা শাহাদাতের কোনো খবর না পেয়ে বিষয়টি স্থানীয় কাউন্সিলর হাফেজ আবু বকর সিদ্দিক দুলালকে অবগত করি। বুধবার সন্ধ্যায় সুমন তার কয়েকজন বন্ধু নিয়ে আমাদের বাড়িতে আসে। উপস্থিত লোকজন শাহাদাত কোথায় জানতে চাইলে সুমন উত্তেজিত হয়ে সবার ওপর চড়াও হয়। কিছুক্ষণ পর সুমনের বন্ধু তানভীর লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে সুমনকে নিয়ে চলে যায়।' তিনি আরও অভিযোগ করেন, সুমন প্রায় সময় বহিরাগত ছেলেদের নিয়ে আমাদের বাড়িতে এসে মাদক সেবন করতো। মঙ্গলবার রাতেও সে কয়েকজনকে নিয়ে বাড়িতে এসে মাদক সেবন করে। সুমনের এসব কর্মকাণ্ড শাহাদাত জেনে ফেলায় তাকে হত্যা করেছে সুমন ও তার সহযোগীরা।' সোনাইমুড়ী থানার ওসি মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ৩ থেকে ৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply