Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » গাংনীতে তেরাইল পশ্চিমাপাড়া-দেবিপুর সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে এখন মরণ ফাঁদে পরিণত




মেহেরপুরের

একটি ব্রিজের বেহাল দশার কারনে ভোগান্তি পোহাচ্ছে পথচারীরা। উপজেলার বামন্দী ইউপি তেরাইল পশ্চিমাপাড়া-দেবিপুর সড়কের একটি মাত্র ব্রিজ ভেঙ্গে পড়ে এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়রা কিছু বাঁশ খুটি দিয়ে পায়ে হেটে চলাচলের উপযোগি করলেও সংস্কারে কোন উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। একারনে চরম বিপাকে পড়েছে এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারীরা। জানা গেছে,প্রায় ৩০ বছর পূর্বে এ ব্রিজ নির্মান করা হয়। ব্রিজ নির্মানাধীন অবস্থায় মাটি ধসে দুজন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। তখন থেকেই এ ব্রীজ ঝুকিপূর্ন হিসেবে মানুষের মাঝে আতংক রয়েছে। বর্তমানে ব্রিজটি ভেঙ্গে পড়ায় চলাচলের অনুপোযুগি হয়ে পড়েছে। একারনে সীমাহীন এই দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার কৃষক সহ এ পথে চলাচলকারীরা। বিকল্প কোনো যাতায়াত পথ না থাকায়, মরণফাঁদ জেনেও পার হচ্ছে এলাকবাসি। অনেক সময় ঝুকি নিয়ে এর মধ্যে মোটরসাইকেল ও স্যালো ইঞ্জিনচালিত যানগুলো পার হতে গিয়ে দূর্ঘটনার কবলে পড়ে অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মান্নান বলেন,ব্রীজটি ভাঙ্গাচোরা হওয়ার কারনে গাড়ী চলাচল করতে পারে না এজন্য থেকে তাদের উৎপাদিত ফসল মাঠ থেকে ঠিক আসতে পারে না। এজন্য ফসল পচে নষ্ট হওয়ার আশংকায় অনেক সময় অল্প টাকায় মাঠেই বিক্রি করে দিতে হয়। স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তি সাদ আলী জানান,ব্রীজ ভাঙ্গাচোরা হওয়ার কারনে প্রায় প্রতিদিনই দূর্ঘটনা ঘটে। এতে অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করছে। এ সড়ক দিয়ে কুষ্টিয়া জেলার দৌলৎপুর ভেড়ামারার সাথে মেহেরপুর জেলার হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে কিন্তু ব্রীজটি ভাঙ্গার কারনে গাংনী বামন্দী হয়ে দৌলৎপুরে যাতায়াত করতে হয়। এতে বাড়তি সময়ের পাশাপাশি অতিরিক্ত খরচও গুনতে হয়। এলাকাবাসী জানান,অনেকদিন ধরেই ভাঙ্গা ব্রিজের উপর দিয়ে মানুষ আতঙ্কের মধ্যেই যাতায়াত করে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটবে এই আশঙ্কা পথচারীদের। একানে দ্রত সময়ের মধ্যে ব্রিজটি নতুন করে তৈরি করতে আহবান জানান তারা। গাংনী উপজেলার প্রকৌশলী গোলাপ আলী শেখ জানান,বিষয়টি উর্দ্ধর্ত্বন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন বা অর্থ বরাদ্দ পেলে ব্রিজটি নতুন করে তৈরি করা হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply