Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মাঘের শীতে শৈত্যপ্রবাহের কামড়, বৃষ্টিও হতে পারে!




মাঘের শীতে শৈত্যপ্রবাহের কামড়, বৃষ্টিও হতে পারে! মৃদু শৈত্যপ্রবাহের মধ্যে মাঘের শীত কামড় বসিয়েছে জনজীবনে। শীতের প্রকোপ মাঝে কিছুটা কম থাকলেও গত চারদিনে কনকনে ঠাণ্ডা আর ঘন কুয়াশায় অনেকটাই থমকে দাঁড়িয়েছে উত্তরের জীবনযাত্রা। রাজধানীসহ দেশের সব অঞ্চলেই তাপমাত্রা কমে গেছে কয়েক ডিগ্রি। গত কয়েকদিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় স্থবির দেশের উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। কুয়াশা, হিমেল বাতাসে উত্তরের সীমান্ত জেলা জয়পুরহাটে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এরই মাঝে জীবিকার তাগিদে কর্মস্থলে ছুটছেন দিনমজুর, শ্রমজীবী মানুষ। রংপুর, গাইবান্ধা, রাজশাহীসহ উত্তরবঙ্গের জেলায় সন্ধ্যা ও ভোর যেন আবছা আঁধারে ছাওয়া। সূর্যের দেখা নেই। এদিকে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় শীতজনিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। যাদের বেশির ভাগই শিশু ও বৃদ্ধ। রংপুর বিভাগের প্রায় সব জেলাতেই জেঁকে বসেছে শীত। কুড়িগ্রাম ও পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা উঠানামা করছে ১০ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। এ ছাড়া, শীতের দাপট বেড়েছে উত্তরের বিভিন্ন জেলায়। আজ শ্রীমঙ্গলে সবনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতে বিশেষ করে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট অবর্ণনীয়। সরকারি-বেসরকারি উদ্যাগে বিভিন্ন স্থানে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা সামান্য বলে অভিযোগ শীতার্ত মানুষের। গত সপ্তাহে রাজধানীতে যেমন হঠাৎ করেই উধাও হয়েছিল শীত; এ সপ্তাহে তার কিছুটা ব্যতিক্রম। নগরের দূষিত বাতাসের সঙ্গে কুয়াশার মিশেলে আবছা রাজধানীর আকাশ। রাজধানীর একজন বাসিন্দা (৩৫) আজ দুপুরে এনটিভিকে বলেন, ‘ঢাকায় এ রকম শীত পড়ে না। দু-তিন দিন ধরেই দেখছি একটু কুয়াশাছন্ন। শীত লাগতাছে।’ কারওয়ান বাজারের একজন রিকশাওয়ালা (৫৫) বলেন, ‘খুব শীত। রিকশা চালাতে গেলে খুব শীত লাগে বাবা।’ এদিকে আবহাওয়া অফিস বলছে শীত আর মৃদু বাতাস থাকবে আরো কয়েকদিন। আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বাড়তি একটা অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। ঢাকার আগারগাঁওয়ের আবহাওয়া অধিদপ্তরের কার্যালয়ের আবহাওয়াবিদ এ কে এম রুহুল কুদ্দুস আজ রোববার বলেন, ‘এখন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। বিশেষ করে দিনাজপুর, নীলফামারী, বগুড়া, নওগাঁ এবং শ্রীমঙ্গল অঞ্চলে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ আছে এবং তা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা আছে।’ ‘২০-২১ তারিখের দিকে কিন্তু হালকা বৃষ্টি হতে পারে। চার-পাঁচদিনে দেখা যাবে শীতের প্রবণতা কমে যাবে’, যোগ করেন এই আবহাওয়াবিদ। বিশ্বজুড়ে জলবায়ুর পরিবর্তনে শীত ও গ্রীষ্মসহ ঋতুর ধারাবাহিকতা বিঘ্নিত হচ্ছে আর এ অঞ্চলের আবহাওয়ায় ফেলেছে দারুণ প্রভাব। আবহাওয়াবিদ এ কে এম রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘যেহেতু আবহাওয়ার তারতম্য ঘটতেছে, গত বছরের চেয়ে এ বছরের তাপমাত্রার পার্থক্য আছে। আবহাওয়ার এই যে তারতম্য এটাকে অবশ্যই আপনি জলবায়ুর পরিবর্তন বলতে পারেন






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply