Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কয়েদির সঙ্গে নারীসঙ্গ: সিনিয়র জেলা সুপার রত্না ও জেলার নূর মোহাম্মদ মৃধা প্রত্যাহার




কয়েদির সঙ্গে নারীসঙ্গ: সিনিয়র জেলা সুপার রত্না ও জেলার নূর মোহাম্মদ মৃধা প্রত্যাহার ফাইল ছবি গাজীপুরের কাশিমপুর-১ কারাগারে হলমার্কের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমদের নারীর সঙ্গে সাক্ষাতের ঘটনায় সিনিয়র জেলা সুপার রত্না ও জেলার নূর মোহাম্মদ মৃধাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এনিয়ে এই ঘটনায় মোট পাঁচজনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য জানান আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোমিনুর রহমান মামুন। এর আগে শনিবার দুপুরে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জেলের ভেতর নারীর সঙ্গে সাক্ষাতের ঘটনাটি জঘন্য অপরাধমূলক কাজ। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সোমবার এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তবে এতটুকু বলতে পারি যে, এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে যারা জড়িত তাদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। তদন্ত করা হচ্ছে। প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কারাগারে হলমার্কের জিএম’র নারীর সঙ্গে সাক্ষাতের এ ঘটনায় ইতোমধ্যে অতিরিক্ত আইজি প্রিজনস আবরার হোসেনকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সঙ্গে একজন ডেপুটি জেলারসহ ৩ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়ায় তাদের রোববার রাতেই প্রত্যাহার করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তদন্ত কাজ চলমান রয়েছে। ওই তিনজন হলেন- ডেপুটি জেল সুপার মোহাম্মদ সাকলাইন, সার্জেন্ট আব্দুল বারী ও সহকারী প্রধান কারারক্ষী খলিলুর রহমান। প্রকাশ হওয়া কারাগারের সিসি ফুটেজে দেখা গেছে, গত ৬ জানুয়ারি কালো রঙের জামা পরে কারাগারে প্রবেশ পথে কর্মকর্তাদের কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোরাফেরা করছেন ঋণ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত হলমার্কের জিএম তুষার আহমদ। তিনি আসার কিছু সময় পরই বাইরে থেকে বেগুনি রঙের সালোয়ার কামিজ পরা এক নারী আসেন। এ সময় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় ও ডেপুটি জেলার সাকলাইন উপস্থিত ছিলেন ওই স্থানে। এ দু’জনের সহযোগিতার বিষয়টিও ফুটে উঠে ক্যামেরায়। দুপুর ১২টা বেজে ৫৫ মিনিটে কারাগারের দুই যুবকের সঙ্গে ওই নারী কর্মকর্তাদের কক্ষে যায়। ডেপুটি জেলার সাকলাইন তাকে অভ্যর্থনা জানান সেখানে। ওই নারী কক্ষে প্রবেশের পর ডেপুটি জেলার সাকলাইন বেরিয়ে যান অফিস থেকে। প্রায় ১০ মিনিট পর বন্দি তুষারকে আনা হয় সেখানে। এরপর একটি কক্ষে ৪৫ মিনিট অবস্থান করেন তারা। ওই কক্ষের ভেতরে দু’জনের মধ্যে কি হয়েছে তা নিয়ে তদন্ত চলছে এখন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply