Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ঘুরে দাঁড়িয়েছে নিউজিল্যান্ড




বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ডের লড়াই। ছবি : সংগৃহীত ব্যাট হাতে তুমুল ফর্মে মার্টিন গাপটিল। সেট হতে পারলেই বিপদ প্রতিপক্ষের। বাংলাদেশের বিপক্ষেও বেশ দেখেশুনে শুরু করেছিলেন তিনি। তবে কিউই ওপেনারকে থিতু হতে দিলেন না মুস্তাফিজুর রহমান। আগ্রাসী হওয়ার আগেই গাপটিলকে সাজঘরের পথ দেখালেন বাঁহাতি এই পেসার। মুস্তাফিজের করা পঞ্চম ওভারের শেষ বল মিডউইকেট দিয়ে রান নিতে চেয়েছিলেন গাপটিল। কিন্তু বল উপরে উঠে গেলে নিজের বলে নিজেই ক্যাচ নেন মুস্তাফিজ। ২৪ বলে ২০ রানে থামেন কিউই ওপেনার। এরপর হেনরি নিকোলসকে ফেরান মেহেদি হাসান। এরপর উইল ইয়ংকেও টিকতে দেননি নিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলতে নামা মেহেদি। নিউজিল্যান্ডের দলীয় ৫৩ রানে নিজের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন তিনি। তিন উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়িয়েছে নিউজিল্যান্ড। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ তিন উইকেটে ১২০ রান। উইকেটে আছেন টম ল্যাথাম ও কনওয়ে। এর আগে ক্রাইস্টচার্চে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ছয় উইকেট হারিয়ে ২৭১ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৮ রান এসেছে তামিমের ব্যাট থেকে। ৭৩ রানে অপরাজিত ছিলেন মিঠুন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে হেরে এরই মধ্যে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তাই আজ বাংলাদেশের জয় ছাড়া বিকল্প নেই। হারলে আজই সিরিজ খোয়াতে হবে সফরকারীদের। এদিন ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই রানের খাতা খোলার আগে বিদায় নেন লিটন দাস (০)। ওভারের চার নম্বর বলে ম্যাট হেনরিকে পুল করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। এর আগে গত ম্যাচে ১৯ রান করেছিলেন তিনি। দলীয় চার রানে লিটনকে হারানোর পর সৌম্য সরকারকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলান তামিম। দ্বিতীয় জুটিতে দুজন মিলে তোলেন ১১৬ বলে ৮১ রান। এরপর ২০তম ওভারে ফেরেন সৌম্য। মিচেল স্যান্টনারের বলে স্টাম্পড হয়ে ফেরেন ৩২ রান করা সৌম্য। পরে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন তামিম। ওই জুটিতে আসে ৪৮ রান। এর মধ্যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫০তম হাফসেঞ্চুরি স্পর্শ করেন তামিম। ৮৪ বল খেলে ব্যক্তিগত হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডেতে ফিফটির হাফসেঞ্চুরি স্পর্শ করলেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে ৪৮ ফিফটি নিয়ে দুইয়ে আছেন সাকিব আল হাসান। মুশফিকুর রহিমের ফিফটি ৩৯টি ও মাহমুদউল্লাহর ২২টি। হাফসেঞ্চুরির পর সেঞ্চুরির পথে ছুটছিলেন তামিম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হলো না তা। ৩০ ওভারে নিশামের একটি বল মুশফিকুর রহিম আলতো করে খেলেই ছুটতে থাকেন সিঙ্গেল নিতে। ছুটে আসেন বোলার নিশামও। নিচু হয়ে বল কুড়িয়ে থ্রো করার সময় ছিল না নিশামের হাতে। কিউই বোলার বাঁ পায়ে টোকা দেন বলে, যা একদম গিয়ে স্ট্যাম্প স্পর্শ করে। ৭৮ রানে থামতে হয় তামিমকে। ১০৮ বলে তাঁর ইনিংসে ছিল ১১টি বাউন্ডারি। তামিমের পর মুশফিক ফেরেন ৩২ রানে। এরপর লড়াই করেছেন মিঠুন। মূলত রানের গতি বাড়ান তিনিই। বাকিরা ধীর গতির হলেও মিঠুনের ব্যাট চলছে দ্রুত। ছক্কা মেরে স্পর্শ করেন হাফসেঞ্চুরি। মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। ১৬ রানে মাহমুদউল্লাহকে বিদায় করে জুটি ভাঙেন কাইল জেমিসন। মাহমুদউল্লাহ ফিরলে বাকি পথ টানেন মিঠুন। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ পায় ২৭১ রানের সংগ্রহ। ৫৭ বলে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন মিঠুন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply