Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » আনুশকা হত্যায় দিহানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়েছে




মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিনকে ধর্ষণের পর হত্যার মামলার একমাত্র আসামি ইফতেখার ফারাদিন দিহানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন তারিখ ফের পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিলো। ksrm তবে তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আ ফ ম আসাদুজ্জামান এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। তাই ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিন আরা প্রতিবেদনের জন্য আগামী ২১ মার্চ ধার্য করেন। এর আগে তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান জানিয়েছিলেন, আসামি দিহনের ডিএনএ টেস্ট করা হয়েছে, তবে রিপোর্ট পাইনি। আমরা ঢাকা মেডিকেলের ফরেনসিক বিভাগকে ডিএনএ ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের জন্য তাগিদ দিয়েছি। প্রতিবেদন পেলে পর্যালোচনা পেলে পর্যালোচনা করে দ্রুতই অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। গেলো সাত জানুয়ারি দুপুরে নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে বান্ধবী আনুশকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ ওঠে দিহানের বিরুদ্ধে। দিহান নিজেই ভুক্তভোগী আনুশকাকে ধানমন্ডির আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে নিয়ে যান। এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গেলো সাত জানুয়ারি দিনগত রাতে নিহত আনুশকার বাবা মো. আল-আমিন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার একমাত্র আসামি করা হয়েছে আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানকে। মামলায় তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ধারা এর ২ ধারায় ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ আনা হয়। ওইদিন রাতেই এ ঘটনায় ইফতেখার ফারদিন দিহানসহ চারজনকে আটক করেছে কলাবাগান থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুধু দিহানকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরদিন আট জানুয়ারি আসামি দিহান ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে একই আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাগারেই আছেন। এরপর তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গেলো ১০ জানুয়ারি দিহানের ডিএনএ টেস্টের অনুমতি দেন আদালত। পরবর্তীতে ১৩ জানুয়ারি দিহান যৌনশক্তিবর্ধক কোনও ওষুধ ও মাদক সেবন করছিলো কি-না তা পরীক্ষার অনুমতিও দেন আদালত।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply