Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কেশরাজের রস দ্বারা ক্ষত পরিষ্কার করলে ক্ষত দ্রুত ভাল হয়




ব্যবহারবিধি ও উপকারিতাসমূহ চুলের যত্নে কেশরাজ উদ্ভিদের বহুবিধ ব্যবহার থাকলেও চুল পরিচর্যার এর ব্যবহার সর্বজনস্বীকৃত ও বহুল ব্যবহৃত। নিয়মিত এর রস মাথায় মাখলে চুল অত্যন্ত দীর্ঘ ও কালো হয় এবং সাথে সাথে চুল ঝরে পড়া বন্ধ হয়। এটি পরীক্ষিত সত্য বলেই এর নামকরন হয়েছে কেশরাজ; কালকেশী, কেশরঞ্জক ইত্যাদি। তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় মাখলে চুল দীর্ঘ, ঘন ও কালো হবার সাথে সাথে মাথা ঠাণ্ডা থাকে এবং মাথা ব্যথা ভাল হয়। খাঁটি নারিকেল তেল অথবা তিল তেলের সাথে মিশিয়ে নিয়ে কেশরাজ তেল প্রস্তুত করে নেওয়া যায় অথবা প্রত্যহ তাজা নির্যাস মাথায় ব্যবহার করা যায়। অনেকের মতে এর দৃশ্যমান প্রয়োগের সাথে সাথে অল্পমাত্রায় ভেতরে প্রয়োগ করলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। কেশরাজ এর রস মধুর সাথে মিশ্যে (২ ফোঁটা রস, ৮ ফোঁটা মধু) খেতে দিলে সদ্যজাত শিশুর সর্দি সেরে যায়। এমনিতে না খেতে চাইলে সাথে এলাচ, দারুচিনি, প্রভৃতি সুগন্ধযুক্ত দ্রব্য অল্প পরিমাণে মিশিয়ে নেয়া যায়। কেশরাজের ক্ষত নিবারণ করার ক্ষমতা আছে। এর রস দ্বারা ক্ষত পরিষ্কার করলে ক্ষত দ্রুত ভাল হয়। কোন স্থানে আঘাত লেগে ক্ষত হলে বা কেটে গিয়ে রক্ত পড়লে এর পাতা মণ্ড করে প্রলেপ দিলে রক্তপড়া বন্ধ হয় । জণ্ডিস রোগেও কেশরাজের ব্যবহার আছে। এর এক চামচ পরিমাণ তাজা রস কয়েকদিন নিয়মিত খেলে জণ্ডিস রোগে বিশেষ কাজ করে থাকে। প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা হলে কেশরাজের শিকড়ের রস খেলে জ্বালা-যন্ত্রণার উপশম হয়। এর রসের সাথে এর তেল মিশিয়ে খেলে ক্রিমি পড়ে যায়। কানের ভিতরে ব্যথা হলে এর রস ফোঁটা ফোঁটা করে কানে প্রবেশ করালে ব্যথা ভাল হয়। শিশুর সর্দি জ্বরে কেশরাজ ক্ষত শুকাতে কেশরাজ জণ্ডিস রোগে কেশরাজ প্রস্রাব জ্বালা-যন্ত্রণায় কেশরাজ ক্রিমি রোগে কেশরাজ কানের ব্যথায় কেশরাজ অন্যান্য রোগে কেশরাজ ১। কেশরাজের তাজা রস টনিক হিসেবে কাজ করে। এর এক থেকে দুই ড্রাম পরিমাণ রস জ্বর, শোথ, বাত, লিভার দোষ, প্রভৃতি রোগে ব্যবস্থা করা হয়। এর রস সর্দি, কাশি, হাঁপানি, প্রভৃতি রোগেও ব্যবহৃত হয়। ২। এর রস অধিক মাত্রায় খেলে বমি হয়। ৩। এতে সম্ভবত ইক্লিপ্টন (Ecliptine) নামক অ্যালকালয়েড আছে। তাছাড়া এর রাসায়নিক উপাদান মহাভৃঙ্গরাজের রাসায়নিক উপাদানের মতই হবে। কেশরাজ অত্যন্ত উপকারী। এর অনেক ঔষধি গুণাগুণ রয়েছে। তাই আমাদের উচিত এর যথাযথ ব্যবহার করা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply