মহসিন আলী আঙ্গুর//ধলালেজ শিলাফিদ্দা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১)[১] বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: প্রাণী জগৎ পর্ব: কর্ডাটা শ্রেণী: পক্ষী বর্গ: প্যাসারিফর্মিস পরিবার: মাসসিকাপিডি গণ: Saxicola প্রজাতি: S. leucurus দ্বিপদী নাম Saxicola leucurus (ব্লাইদ, ১৮৪৭) ধলালেজ শিলাফিদ্দা (বৈজ্ঞানিক নাম:
; ইংরেজি: White-tailed stonechat) মাসসিকাপিডি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি পাখি। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মায়ানমার এবং নেপালে এই পাখি পাওয়া যায়। উইকিমিডিয়া কমন্সে ধলালেজ শিলাফিদ্দা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। বর্ণনা এর বাহ্যিক গঠনের সাথে সাধারণ শিলাফিদ্দা (Saxicola torquata) এর গঠনের যথেষ্ট মিল রয়েছে। পুরুষ পাখির মাথার রং কালো, গলা বা কলার সাদা, বক্ষ উজ্জ্বল লালচে-বাদামী বর্ণের। পিঠ এবং ডানা ঘন কালো। ডানার কিছু বিশেষ ধরনের পালক ( wing coverts) এবং অঙ্কীয়দেশের (নিতম্ব) রং সাদা। পুরুষ Saxicola torquata পাখির সাথে এই পুরুষ পাখির পার্থক্য হচ্ছে উরন্ত অবস্থায় এদের লেজের পালকে সাদা রং দেখা যায় যা লেজ যখন মেলানো অবস্থায় থাকে না তখন দেখা নাও যেতে পারে। স্ত্রী ধলালেজ শিলাফিদ্দার সাথে স্ত্রী Saxicola torquata পাখির অনেক মিল রয়েছে কিন্তু স্ত্রী ধলালেজ শিলাফিদ্দার অঙ্কীয়দেশ (নিতম্ব), লেজ এবং ডানা তুলনামূলকভাবে অনুজ্জ্বল ও ফিকে।[২] শ্রেণীবিন্যাস এই প্রজাতির সমস্ত সদস্যই দেখতে প্রায় একই রকম যদিও দক্ষিণ আসামের পাহাড়ের পাখিগুলোর রং আরও ঘন এবং চঞ্চু বা ঠোঁট আরও বৃহৎ এবং পাকিস্তানের পাখিগুলোর বক্ষ আরও বেশি লালচে। যদিও সাধারণ শিলাফিদ্দা এবং ধলালেজ শিলাফিদ্দার মধ্যে অনেক মিল রয়েছে কিন্তু এরা একই প্রজাতির উপপ্রজাতি নয় বরং ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতি।[২][৩][৪] বাসস্থান বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, উত্তর, মধ্য এবং পূর্ব ভারতের দক্ষিণ আসামের পাহাড় এবং মণিপুর পর্যন্ত এদের বিস্তৃতি। এসব অঞ্চলের সমতল জলাভূমিতে এদের পাওয়া যায়। এই পাখি তৃণভূমি, লম্বা ঘাসবিশিষ্ট জলাভূমি এবং Tamarix পছন্দ করে। পানির প্রাপ্যতা এবং প্রজননের সম্ভাব্যতার ভিত্তিতে এরা স্থানীয়ভাবে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যায়।[২][৩] স্বভাব এবং বংশবিস্তার ধলালেজ শিলাফিদ্দা মাটিতে নেমে অথবা এর বসার স্থান থেকে অল্প দূরত্বে হঠাৎ দ্রুত বেগে আক্রমণ করে এর শিকারকে ধরে। তাদের সাধারণত জোড়ায় পাওয়া যায়, খুব কম সময়ই একা থাকে। এদের প্রজনন এর মূল সময় মূলত মার্চ-মে যখন এরা পদ্ম বা Tamarix এর মত গাছের উপর পেয়ালার (কাপ) মত দেখতে বাসা তৈরি করে। তথ্যসূত্র BirdLife International (২০১২)। "Saxicola leucurus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2013.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩। Rasmussen PC & JC Anderton (২০০৫)। Birds of South Asia: The Ripley Guide. Volume 2। Smithsonian Institution & Lynx Edicions। পৃষ্ঠা 403–404। Hem Sagar Baral (২০০৪)। "Status, distribution, ecology and behaviour of White-tailed Stonechat Saxicola leucura in Nepal with reference to Indian subcontinent"। Newsletter for ornithologists। 1 (5): 66–67। Roberts, T. J. (১৯৯২)। The birds of Pakistan Vol II। Oxford University Press, Karachi।Slider
বিশ্ব
জাতীয়
সাম্প্রতিক খবর
খেলাধুলা
বিনোদন
ফিচার
mujib
w
যাবতীয় খবর
জিওগ্রাফিক্যাল
ফেসবুকে মুজিবনগর খবর
Mujibnagar Khabor's Admin
We are.., This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Labels
- Advertisemen
- Advertisement
- Advertisementvideos
- Arts
- Education
- English News
- English News Featured
- English News lid news
- English News national
- English News news
- English Newsn
- Entertainment
- Featured
- games
- id news
- l
- l national
- li
- lid news
- lid news English News
- lid news others
- media
- national
- others
- pedia
- photos
- politics
- politics English News
- t
- videos
- w
- world
- Zilla News
No comments: