Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জনসংখ্যা নিয়ে চীনের নতুন নীতি পাস




জন্মহার বাড়াতে চীনে তিন সন্তানের নীতি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে দেশটির দম্পতিরা তিনটি করে সন্তান নিতে পারবেন। জনসংখ্যা নিয়ে চীনের নতুন নীতি পাস শুক্রবার (২০ আগস্ট) চীনের শীর্ষ আইনপ্রণেতারা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রের (এনপিসি) সভায় এ আইন পাস করেন। খবর বিবিসির। বহু দশক ধরে কঠোরভাবে 'এক সন্তান নীতি' অনুসরণের পর ২০১৬ সালে চীন তা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, সব দম্পতি দুটি সন্তান নিতে পারবেন। কিন্তু এরপরেও চীনে জন্মহার স্থায়ীভাবে বাড়েনি। শহরগুলোতে সন্তান বড় করার ক্রমবর্ধমান খরচ বহু চীনা দম্পতির জন্য একটা বড় অন্তরায় হিসেবে কাজ করেছে। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে পলিট ব্যুরোর বৈঠকে সর্বসাম্প্রতিক এই পদক্ষেপ অনুমোদন করেছেন প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। চীনে গত বছর জন্মেছে এক কোটি ২০ লাখ শিশু। ২০১৬ সালে এই সংখ্যা ছিল এক কোটি ৮০ লাখ। ১৯৬০ এর দশকের পর এটি শিশু জন্মের সর্বনিম্ন হার। এই আদমশুমারির জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে ২০২০-র শেষ দিকে। ৭০ লাখ তথ্য সংগ্রহকারী চীনে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেছে। আরও পড়ুন: বিশ্ব মশা দিবস: চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু কাজেই যে পরিমাণ মানুষ জরিপের আওতায় এসেছে তা বিশাল এবং চীনের জনসংখ্যার এই হিসাব খুবই ব্যাপক মাত্রায় সংগৃহীত তথ্যের ফসল। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্যও এই হিসাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। ব্যাপকভাবে ধারণা করা হচ্ছিল, শুমারির ফল প্রকাশ হওয়ার পর চীন পরিবার নিয়ন্ত্রণ নীতি শিথিল করবে। চীনে নতুন ঘোষিত তিন সন্তান নীতিতে রাষ্ট্রীয় মাধ্যমে খুবই উদ্দীপনার সঙ্গে তুরে ধরা হচ্ছে, কিন্তু বহু চীনাই বেশি সন্তান নিতে আগ্রহী নন। কারণ হিসেবে কর্মক্ষেত্রে সংকট মাতৃত্বকালীন বা পিতৃত্বকালীন ছুটি নেওয়ার পর কাজে ফিরে যাওয়ার সমস্যা, মাতৃত্বকালীন এমনকি সাধারণ সুযোগ-সুবিধার অভাবের কথা উঠে এসেছে। এমনকি ২০১৬ সালে যখন চীন বিতর্কিত এক সন্তান নীতির অবসান ঘটিয়ে দম্পতিদের দুটি সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেয়, তখন নীতি পরিবর্তনের পর দু’বছর জনসংখ্যা বাড়লেও তা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। চীনে জন্মসংখ্যা বৃদ্ধি ঠেকাতে ১৯৭৯ সালে যে এক সন্তান নীতি চালু করা হয়েছিল, দীর্ঘদিন চালু থাকা সেই নীতির প্রভাব দেখা গেছে চীনের জনসংখ্যা কাঠামোয়। কঠোর সেই নীতি না মানলে জরিমানার বিধান ছিল, আইন অমান্যকারীদের শাস্তি হিসেবে চাকরিচ্যুত করা হতো এবং কখনও কখনও বাধ্যতামূলক গর্ভপাতও কের দেওয়া হতো। ওই আইনের ফলে চীনে নারী পুরুষের সংখ্যায় ভারসাম্যের বিশাল অভাব তৈরি হয়েছে। দেশটিতে এমনতিই ঐতিহাসিকভাবে পুরুষদের প্রাধান্য নারীদের চেয়ে বেশি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply