Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » খুদে সাংবাদিকের ধারাভাষ্যে মুগ্ধ মন্ত্রী-নেটিজেনরা




হাসপাতালে একটি অক্সিজেন প্ল্যান্ট উদ্বোধনে সম্প্রতি ভারতের সেনাপাতি জেলায় যান মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং। সাত বছর বয়সী এক খুদে সাংবাদিকের কারণে তার এই সফর বিশেষ মাত্রা পেয়েছে। একটি বাড়ির ছাদ থেকে তার সফরের সংবাদ কাভার করছিল ওই শিশুটি। ২ মিনিটে পড়ুন সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে, সিনাপাতিতে মুখ্যমন্ত্রীর সফরের বিবরণ দিচ্ছে সে। তিনি কখন জেলায় এসেছেন, কখন চলে যাবেন-সবকিছুর ধারাভাষ্য দিচ্ছিল এই খুদে সাংবাদিক।-খবর এনডিটিভির তার ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে লাভ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। সরকারি টুইটার পোস্টে তা শেয়ারও দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) এন বিরেন সিং দুই মিনিট ২০ সেকেন্ডের ভিডিও ক্লিপটি শেয়ার দিয়ে লিখেছেন, সেনাপাতিতে আমার শিশু বন্ধুকে দেখুন। জেলা হাসপাতালে আমার সফর কাভার করেছে সে। এই সাংবাদিক আমাকে একটি সুন্দর দিন উপহার দিয়েছে। সামাজিকমাধ্যমে ভিডিওটি সবার মন জয় করেছে। এখন পর্যন্ত সেটি ৫১ হাজার বার ভিউ ও পাঁচ হাজার বার শেয়ার হয়েছে। ধূসর টি-শার্ট পরা শিশুটি একজন প্রশিক্ষিত টেলিভিশন সাংবাদিকের মতোই ধারাভাষ্য দিচ্ছিল। খবরে নিজের অঙ্গভঙ্গি দিয়ে সে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে। পিছনের কার পার্কের দিকে দর্শককে ইঙ্গিত করে বলছিল, হেলিকপ্টারটি কোথায় আছে, তা জেনে আপনারা অবাক হবেন। কিন্তু একটু পরেই মুখ্যমন্ত্রী আপনাদের সামনে এসে হাজির হবেন। খুদে সাংবাদিক বলেই যাচ্ছিল-মুখ্যমন্ত্রী একটি অক্সিজেন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করতে এখানে এসেছেন। তার এই পদক্ষেপ করোনার বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইকে জোরদার করবে। হেলিকপ্টার চলে যাওয়ার পর শিশুটি জানায়, এন বিরেন সিং আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি এখানে আসায় আমরা গর্ববোধ করছি। আপনাকে আবারো আসার অনুরোধ রইল। মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে হেলিকপ্টার চলে যাওয়ার বিবরণ দিতে গিয়ে শিশুটি দর্শকদের বলল, আপনারা আমার কণ্ঠ শুনছেন কিনা; তা নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। কিন্তু তিনি এখান থেকে চলে যাচ্ছেন। হেলিকপ্টারের উড়াল দেখে আমি খুবই উত্তেজিত। টুইটার পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই শিশুটি আমার দিনটিকে অনেক বেশি সফল করে দিয়েছে। আমি তো হাসি বন্ধই করতে পারছি না। দয়া করে তাকে রাজ্যের কনিষ্ঠ শুভেচ্ছা দূত হিসেবে নিয়োগ দিন। সে ইতিমধ্যে তারকা প্রতিবেদক হয়ে গেছে। রাজ্যের পর্যটনের জন্য তাকে অ্যাম্বাসাডর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যায়।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply