Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পরিবেশবান্ধব সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন বাইডেন




২০৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া গাড়ির অর্ধেক যাতে বিদ্যুতচালিত ও পরিবেশবান্ধব হয়, তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গুরুত্বারোপ করে এ নির্দেশনা জারি করেন তিনি। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজের এক বিবৃতিতে বলা হয় ২০৩০ সালের মধ্যে গাড়ি তৈরি ও বিক্রিতে শতকরা ৫০ ভাগ বিদ্যুৎচালিত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারলে কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ইতোমধ্যেই কোম্পানিগুলো তাদের বিদ্যুতিচালিত গাড়ি তৈরি ও বিক্রি বাড়িয়েছে বহুগুণ। মার্কিন মোটরগাড়ি নির্মাতা কোম্পানি ফোর্ড বলছে, তারা ইউরোপে যত গাড়ি বিক্রি করে ২০৩০ সালের মধ্যে তার সবই হবে বিদ্যুৎচালিত। জাগুয়ার পরিকল্পনা করছে ২০২৫ সাল থেকে তারা শুধু বিদ্যুৎচালিত গাড়িই বিক্রি করবে। ভলভোও বিক্রি করবে ২০৩০ সাল থেকে। ব্রিটিশ স্পোর্টসকার নির্মাতা কোম্পানি লোটাসও হাঁটছে একই পথে, ২০২৮ সাল থেকে তারাও শুধু বিদ্যুতিচালিত গাড়ি বিক্রি করবে। জেনারেল মোটর্স বলছে, তাও ২০৩৫ সাল নাগাদ শুধুই ইলেকট্রিক গাড়ি বানাবে। ভক্সওয়াগন জানিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের বিক্রিত গাড়ির ৭০ শতাংশই হবে ইলেকট্রিক। এরইমধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণ করে ডেইমলার এজির বিলাসবহুল গাড়ির ব্র্যান্ড মার্সিডিজ বেঞ্জ ২০২৫ সাল থেকে নতুন উন্মোচন করা সব গাড়ি বৈদ্যুতিক হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রিতে রেকর্ড সাফল্য পেয়েছে টেসলা। বেসরকারি এক সংস্থার হিসাবে, সারাবিশ্বে ২০২০ সালে ইলেকট্রিক গাড়ি বিক্রি হয়েছে ৩২ লাখ। বিনিয়োগ ব্যাংক ইউবিএস এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ২০২৫ সাল নাগাদ যত নতুন গাড়ি বিক্রি হবে তার ২০ শতাংশ হবে বৈদ্যুতিক গাড়ি। ২০৩০ সালে এ অনুপাত উঠে যাবে ৪০ শতাংশে। ইউবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০৪০ সাল নাগাদ যত নতুন গাড়ি বিক্রি হবে তার প্রায় সবই হবে বৈদ্যুতিক গাড়ি। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মোট দূষণের ২৯ শতাংশ যানবাহনের কারণে হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় চীন ও ইউরোপে জিরো ইমিশন গাড়ির ব্যবহার বেশি। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিগত ট্রাম্প প্রশাসনের বৈরী নীতি পরিহার করে পরিবেশ রক্ষায় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের পদক্ষেপ এরমধ্যেই সুনাম কুড়িয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply