Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মুসা বিন শমসেরকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিল ডিবি




প্রিন্স মুসা বিন শমসের ধনকুবের নন। তাকে অন্তঃসারশূন্য রহস্যমানব আখ্যা দিয়ে গোয়েন্দা পুলিশের দাবি, সুইস ব্যাংকে তার ৮২ বিলিয়ন ডলারের তথ্য স্রেফ গুজব। এদিকে, মুসার দাবি প্রতারক আবদুল কাদের তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনেছেন তা সম্পূর্ণ অসত্য। কাদেরের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিয়েছেন মুসা। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে ধনকুবের মুসা বিন শমসের গোয়েন্দা কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী ও ছেলে জুবি মুসা। ধনকুবের মুসার সঙ্গে এবার ছিল না অস্ত্রধারী বডিগার্ড কিংবা দামী গাড়ি। প্রতারণা ও অস্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার আব্দুল কাদেরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়ে জানতে তাকে ডিবি কার্যালয়ে তলব করা হয়। গ্রেপ্তারের পর কাদের পুলিশকে জানিয়েছিলেন তিনি মুসার আইন উপদেষ্টা এবং তাকে ২০ কোটি টাকার চেক দিয়েছিলেন মুসা। এছাড়াও মুসার বিভিন্ন সম্পত্তির কাস্টোডিয়ানের দায়িত্বও পালন করেন কাদের বলেছিলেন পুলিশকে। এসব বিষয়ের সত্যতা যাচাইয়ের জন্যই কাদের এবং মুসা বিন শমসেরকে মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিন ঘণ্টারও বেশি সময় জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গোয়েন্দা কার্যালয় থেকে বেরিয়ে আসেন মুসা। সাংবাদিকদের বলেন, আব্দুল কাদের তার নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা করেছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে কাদেরের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন তিনি। তবে কাদেরের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল বলে জানান। প্রিন্স মুসা বিন শমসের বলেন, আমি যা যা জানি, স্পস্টভাবে সবকিছু বলে দিয়েছি। তারা সন্তুষ্ট। সে (কাদের) একজন বড় ধরনের মিথ্যাবদী। জন্মগতভাবেই সে মিথ্যা বাদী। আমিও প্রতারণার শিকার হয়েছি। আমিও ভিক্টিম হিসেবে আইনগত ব্যবস্থা নেব কাদেরের বিরুদ্ধে। তবে ডিবির যুগ্ম কমিশনার মুসা সম্পর্কে দিলেন বিস্ময়কর তথ্য। বললেন, প্রিন্স মুসা একজন অন্তঃসারশূন্য রহস্যমানব। এতদিন মুসার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের যে তথ্য মানুষ জানতেন তা সম্পূর্ণ গুজব। ডিবির যুগ্ম কমিশনার (গুলশান) হারুন অর রশীদ বলেন, ভুয়া অতিরিক্ত সচিব পরিচয়দানকারী আবদুল কাদেরের সাথে যে সম্পর্ক, সে সম্পর্কের দায় উনি ( মুসা বিন শমসের) এড়াতে পারবেন না। কারণ ওনার সাথে একটা হৃদ্যতা সম্পর্ক ছিল, যে সম্পর্কের মাধ্যমে কাদের বিভিন্ন মানুষকে ঠকিয়েছে। কাদের ওনাকে বলেছে, তার সাথে পুলিশের আইজির সম্পর্ক ছাড়াও বিভিন্ন বড় বড় মানুষের সাথে সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু ওনার উচিত ছিল পুলিশের কাছে বিষয়টা জিজ্ঞেস করা বা বিভিন্ন ভিআইপিদের নাম ব্যবহার করছে, তাদেরকেও জিজ্ঞাসা করা। কিন্তু উনি কারও কাছে জিজ্ঞাসা করেননি। আমরা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেব।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply