Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » স্বপ্নের পায়রা সেতু উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী




দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বপ্নের পায়রা সেতু উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী রোববার (২৪ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে গণভবন থেকে পায়রা সেতু, দুমকি, পটুয়াখালী প্রান্তে ভার্চুয়ালী সংযুক্ত হয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনের পরই চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় সেতুটি। রোববার (২৪ অক্টোবর) বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কে পায়রা নদীর ওপর নির্মিত ‘পায়রা সেতু’ উদ্বোধন করা হবে। পটুয়াখালীর মানুষের স্বপ্নের ‘পায়রা সেতু’। ফলে আজ থেকে আর ফেরির ঝামেলা পোহাতে হবে না এ অঞ্চলের মানুষের। লেবুখালি ফেরিঘাট তখন হয়ে থাকবে শুধুই স্মৃতি। উদ্বোধনের সময় তাই একটু বেশিই সেজেছিল পটুয়াখালীবাসীর স্বপ্ন। উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই পায়রা সেতু এলাকায় সাজ সাজ রব পড়েছে। দৃষ্টিনন্দন এই সেতু দেখতে মানুষের ভিড় পড়ছে। সন্ধ্যায় ঝলমল আলোয় আলোকিত হয়ে উঠছে সেতুটি। একসময় সড়কপথে ঢাকা থেকে কুয়াকাটা যেতে ১০টি নদীতে ফেরি পার হয়ে যেতে হতো। শেষ পর্যন্ত পদ্মা ও পায়রা- এই দুটি নদীতে ফেরি পার হতে হতো। তবে, আজ থেকে আর পায়রার ঘাটে এসে অপেক্ষা করতে হবে না। চেয়ে থাকতে হবে না ফেরির দিকে। আরও পড়ুন: সোমবার থেকে শুরু ইলিশ শিকার, প্রস্তুত জেলেরা এদিকে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে রাজধানী ঢাকা থেকে কুয়াকাটার পায়রা বন্দর পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ সম্ভব হবে। সূচিত হবে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী অধ্যায়ের। জানা যায়, এই সেতুর ৮২ ভাগ অর্থায়ন করে কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট এবং এপেক ফান্ড। সেতুটি নির্মাণ করেছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লংজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন। সেতু নির্মাণের নকশা কিছুটা ব্যতিক্রমধর্মী। চার লেনবিশিষ্ট সেতুটি নির্মিত হচ্ছে এক্সট্রাডোজড কেবল স্টেইন্ড প্রযুক্তিতে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ওপর শাহ আমানত সেতুও এই প্রযুক্তিতে নির্মিত। ১ হাজার ৪৭০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১৯ দশমিক ৭৬ মিটার প্রস্থের সেতুটি কেবল দিয়ে দুই পাশে সংযুক্ত রয়েছে। নদীর মাঝখানে একটিমাত্র পিলার ব্যবহার করা হয়েছে। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ অব্যাহত থাকবে। জলতল থেকে সেতুটির উচ্চতা নদীর ১৮ দশমিক ৩০ মিটার ওপরে। বাতি জ্বলবে সৌর বিদ্যুতের সাহায্যে। শুধু তাই নয়, দেশে প্রথমবারের মতো এই সেতুতে ‘ব্রিজ হেলথ মনিটর’ স্থাপিত হচ্ছে। যার ফলে বজ্রপাত, ভূমিকম্পসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা অতিরিক্ত মালামাল বোঝাই যানবাহন চলাচলে সেতুর ভাইব্রেশন সিস্টেমে কোনো ক্ষতির আশঙ্কা থাকলে সেই বিষয়ে সংকেত দেবে। এ ছাড়া সেতুর পিলারের পাশে নিরাপত্তা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। এতে কোনো কিছুর ধাক্কায় সেতুর ক্ষতি ঠেকানো সম্ভব হবে, বাড়বে সেতুর স্থায়িত্ব






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply