Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » পেঁয়াজে ‘ঝাঁজ’, মরিচে ডাবল সেঞ্চুরি




দফায় দফায় বাড়তে থাকা ব্রয়লার ও পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগির দাম নতুন করে আরও বেড়েছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। আর সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে ২০ টাকা কেজিতে। এর সঙ্গে ঝাঁঝের মধ্যদিয়ে পেঁয়াজের দামও ক্রেতাদের রিতিমত ভাবাচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে পেঁয়াজের দাম। সেই সঙ্গে চড়াদামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। আজ শুক্রবার (৮ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা ব্রয়লার মুরগির কেজিতে বিক্রি করছেন ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা। আর গত মাসের মাসের প্রথমদিকে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে। এ হিসাব অনুযায়ী এক মাসের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৬০ টাকা হারে বেড়েছে। পাশাপাশি পাকিস্তানি সোনালি মুরগির দামও বেড়েছে কয়েক দফায়। গত সেপ্টেম্বর মাসের শুরুর দিকে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া সোনালি মুরগির দাম বেড়ে যাওয়ায় বিক্রেতারা প্রতি কেজির দাম নিচ্ছেন ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা। এ হিসাবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ২০ টাকা। মুরগির দামের বিষয়ে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো. আব্দুল আলী বলেন, গত মাসে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কম ছিল। কিন্তু দাম বেড়ে যাওয়ায় কারণে ফার্ম মালিকরা মুরগি সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। এদিকে গত সপ্তাহে বিক্রি হওয়া ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে এখন ৭৫ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যা এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়েছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী সামছুল হক আর টিভিকে বলেন, পূজার কারণে ভারত থেকে পেঁয়াজ কম আসছে। এছাড়া বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহও কিছুটা কমেছে। সবমিলে এখন পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। মাছের বাজারেও অনেকটা অস্বস্তি। নদীর চিংড়ি কেজিতে ৭০০ টাকা। তবে একটু বড় সাইজের চিংড়ি হলে আরও বেশি দাম- ৮০৯ টাকা। অন্যদিকে লাল চিংড়ি ৪৪০ টাকা। চাষের ট্যাংরা মাছ ৪৬০ টাকা।নাগালের বাইরে রুই, এক থেকে দেড় কেজি ওজনের রুই ৩০০ টাকা। তেলাপিয়া ১৪০ টাকা,সরপুঁটি ৪০০ টাকা, দেশি সরপুঁটি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছ বিক্রেতা মো.আলম বলেন, কিছুদিন আগে যে রুই-কাতলার দাম ২০০ থেকে আড়াইশ টাকা ছিল। এখন তা কেজিতে ৭০ টাকা থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এরইমধ্যে বাজারে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম।আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে কাঁচা মরিচ কিনতে লাগছে কেজিপ্রতি ২০০ টাকা। হঠাৎ কাঁচামরিচের দাম বেড়ে যাওয়ায় অস্বস্তিতে পড়েছেন সীমিত আয়ের মানুষ। এছাড়া শুকনা মরিচ কেজিতে ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ১৩০ টাকা, দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা। হলুদের কেজি ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ডাল কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। দেশি ডাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। এছাড়া সবজির দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা কমেছে। এসব বাজারে প্রতি কেজি (গোল) বেগুন ৮০ টাকা, লম্বা বেগুন ৬০ টাকা, পাতা কপি ও ফুল কপি প্রতি পিস ৫০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, ইন্ডিয়ান টমেটো ১৪০ থেকে ১৭০ টাকা, সিম ৮০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৪০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, লতি ৬০ টাকা ও কাকরোল ৬০ টাকা






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply