Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » টাকা নিয়ে শাহরুখপুত্রের পার্টি মাতাতেন ৩৯ বছর বয়সী এই মডেল




মাদক মামলায় বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানের সঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (এনসিবি) হেফাজতে রয়েছেন মডেল মুনমুন ধমেচার। স্যানিটারি ন্যাপকিনে তিনি মাদক লুকিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই মডেল প্রমোদতরীর ওই পার্টিতে গিয়েছিলেন টাকার বিনিময়ে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তার আইনজীবী আলি কাসিব খান এ কথা জানিয়েছেন বলে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। আলির দাবি, আরিয়ান-আরবাজের মতো মুনমুনও গোয়াগামী প্রমোদতরীতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। তার টিকিটও ছিল না। তদন্তে জানা গেছে, বলরাম নামে এক ব্যক্তি মুনমুনের টিকিট কেটেছিলেন। তার নামে কক্ষও ভাড়া নিয়েছিলেন। আইনজীবীর কথায়, ‘মুনমুন পেশায় মডেল। পার্টি নজরকাড়া করে তুলতেই তাকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বিনিময়ে তাকে পারিশ্রমিক দেওয়া হবে বলা হয়েছিল।’ ৩৯ বছর বয়সী মুনমুনের বাড়ি মধ্যপ্রদেশের সাগর নামে এক ছোট শহরে। ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়ে। মুনমুনের মা প্রয়াত হয়েছেন গত বছর। বাবা আলাদা থাকেন। আপাতত দিল্লিতে কর্মরত দাদার সঙ্গেই থাকেন মুনমুন। যদিও মুম্বাইয়ের একাধিক বড় বড় তারকার সঙ্গে ওঠাবসা রয়েছে এই মডেল কন্যার। আইনজীবীর দাবি, কাজের ডাক পেলে তবেই তিনি মুম্বাইয়ে যেতেন। পার্টিতে যাওয়ার আগে আরিয়ান বা আরবাজ কারও সঙ্গেই আলাপ ছিল না মুনমুনের। আলি খানের প্রশ্ন, মাদক পাওয়ার সময়ে মুনমুনের সঙ্গেই ছিলেন আরও দুজন। তা হলে এনসিবি শুধু মুনমুনকেই ধরল কেন? আলি খান বললেন, ‘বড় পার্টিতে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে মুনমুন খুব খুশি ছিলেন। সেখানে পৌঁছে দাদাকে ভিডিও কল করে সে কথা জানিয়েওছিলেন মুনমুন। বোঝাই যাচ্ছে, পরিবারের কাছ থেকে লুকিয়ে কিছু করেননি তিনি।’ মুনমুনের সঙ্গে কথা বলে আলি যা যা ‘তথ্য’ জানতে পেরেছেন সেগুলি সাক্ষাৎকারে বললেন। প্রমোদতরীর বাইরে লেখা ছিল, ‘মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ’। মুনমুন যখন প্রমোদতরীতে উঠছিলেন, তাদের তল্লাশি হয়েছে। তখন কিছু পাওয়া যায়নি তার কাছে। কিন্তু বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বলরাম এবং আরও একটি মেয়ের সঙ্গে নিজের নামে ভাড়া নেওয়া ঘরে ঢোকেন মুনমুন। দু’তিন মিনিটের মধ্যেই এনসিবি সেখানে ঢুকে পড়ে। মুনমুন তার আইনজীবীকে জানিয়েছেন, ঘরের মেঝেতে মাদকের প্যাকেট পাওয়া গিয়েছিল। আলি খানের প্রশ্ন, মুনমুনের ঘরে মাদক পাওয়ার সময়ে তার সঙ্গেই ছিলেন বলরাম ও অন্য তরুণী। তা হলে এনসিবি শুধু মুনমুনকেই ধরল কেন? ঘরে পড়ে থাকা মাদকের প্যাকেট তো তাদেরও হতে পারে। কিন্তু শুধু মুনমুনকে জেরা করার জন্য আটক করা হয়। আইনজীবী বলেন, মুনমুন আমাকে কাঁদতে কাঁদতে জিজ্ঞাসা করেন, ‘কেবল আমি-ই কেন?






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply