Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ‘শান্তি প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ’ জান্তার সমালোচনায় আসিয়ান-যুক্তরাষ্ট্র




মিয়ানমারে জান্তা সরকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের কোনো অধিকার নেই ক্ষমতায় থাকার। এমনটাই মনে করেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতারা। তারা জান্তা সরকারের কঠোর সমালোচনা করেছেন। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, মিয়ানমারের জনগণের অধিকার ফিরিয়ে না দিলে এর পরিণাম ভালো হবে না। নয় মাস পার হতে চলল, মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করেছে। গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে বন্দি অং সান সু চিসহ শত শত রাজনৈতিক নেতা। এ নিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের তীব্র উদ্বেগের মধ্যেই চলছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের বার্ষিক সম্মেলন। তবে নেই মিয়ানমারের কোনো প্রতিনিধি। মঙ্গলবার এ সম্মেলনের শুরুতেই নেতারা মিয়ানমারের জান্তা সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন। আগামী বছর আসিয়ানের চেয়ারম্যান হতে যাচ্ছে কম্বোডিয়া। কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন বলেন, আসিয়ান তাদের কর্মকাঠামো থেকে মিয়ানমারকে বাদ দেয়নি। সংকট সৃষ্টি হয়েছে মিয়ানমারের কারণেই। ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেত্নো মারসুদি অভিযোগ করেন, আসিয়ানে মিয়ানমারের জন্য সময় বরাদ্দ আছে। কিন্তু মিয়ানমার তাতে যোগ না দেওয়াটাই বেছে নিয়েছে, যা অত্যন্ত হতাশার। আরও পড়ুন: প্রথমবার জান্তার আদালতে সাক্ষ্য দিলেন সু চি প্রস্তাবিত পাঁচ দফা প্রস্তাব উপেক্ষা করায় মিয়ানমারের জান্তার তীব্র সমালোচনা করেছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নেতারা। মিয়ানমারে শান্তি স্থাপনে ব্যর্থতাই যার মূল বিষয়। আসিয়ানের এ সম্মেলন চলবে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত। এতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টও অংশ নেন। এ নিয়ে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, মিয়ানমারকে তারা ছেড়ে দেবেন না। জনগণের স্বার্থে চাপ প্রয়োগ অব্যাহত থাকবে। মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জাকি সুল্লিভান বলেন, আসিয়ান ভালো উদ্যোগই নিয়েছে। মিয়ানমারকে শান্তি স্থাপনে পাঁচ দফা প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। তারা সেটি উপেক্ষা করেছে। আমার মিয়ানমারের জনগণের জন্য কাজ করে যাবো। চাপ প্রয়োগ অব্যাহত থাকবে জান্তাদের ওপর- যতদিন না গণতন্ত্র ফিরছে, মানবাধিকার ফিরছে। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও ইউরোপীয় দেশগুলো মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশব্যাপী গণতন্ত্রকামীদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু সেখানেও দমনপীড়ন চালাচ্ছে সামরিক বাহিনী। করা হচ্ছে ধরপাকড়। মিয়ানমারে কবেই বা শান্তি ফিরবে আর কবে নির্বাচন হবে সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply