Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর রিভিউ শুনানি শিগগির : আইনমন্ত্রী




বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন। ফাইল ছবি সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর উচ্চ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের রিভিউ আবেদনের বিষয়ে শিগগিরই শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে পাসের জন্য উত্থাপিত ‘বিরোধীদলীয় নেতা ও উপনেতা (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) বিল-২০২১’ বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাবের ওপর আলোচনাকালে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। আনিসুল হক বলেন, সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের মামলাটি বর্তমানে আপিল বিভাগে রিভিউয়ের জন্য আছে। আমরা সুপ্রিম কোর্টের রুলস-এর ‘এরর অ্যাপারেন্ট অন দ্য ফেস অব দ্য রেকর্ড’ গ্রাউন্ডে এই রিভিউ চেয়েছি। এ মামলায় রিভিউয়ের জন্য আমাদের যথেষ্ট মেরিটও আছে। মামলাটি শুনানির জন্য আমরা এরই মধ্যে আপিল বিভাগের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি। আপিল বিভাগ শিগগিরই মামলাটি শুনে দেবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। এর আগে বিলটি বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাবের ওপর আলোচনাকালে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ১৬তম সংশোধনীর রিভিউর সর্বশেষ কী অবস্থা তা জানতে চান। ২০১৭ সালের ৩ জুলাই সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন আপিল বিভাগ। ওই রায়ে হাইকোর্টের রায়ের কিছু পর্যবেক্ষণ ‘এক্সপাঞ্জ’ করে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল ‘সর্বসম্মতভাবে’ খারিজ করে দেওয়া হয়। পরে একই বছরের ১ আগস্ট এ মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের প্রায় পাঁচ মাস পর ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে আপিল বিভাগের দেওয়া রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর এই আবেদন দায়েরের পর কেটে গেছে তিন বছরেরও বেশি সময়। রিভিউ আবেদনটি এখনও আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় আছে। এর আগে, ২০১৪ সালে অসামর্থ্যতা ও অযোগ্যতার কারণে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে নিয়ে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীটি জাতীয় সংসদে পাস করা হয়। এর আগে, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের হাতে এ ক্ষমতা ছিল। এরপর সংশোধনীটির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে নয়জন আইনজীবী রিট দায়ের করেন। পরে হাইকোর্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সংশোধনীটি বাতিল ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করে রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply