Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » করাচির ব্যাংকে বিস্ফোরণ, নিহত ১৪




পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচিতে একটি ব্যাংকে বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। ধ্বংসস্তূপে বহু মানুষ চাপা পড়ে আছেন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খবর বিবিসি’র। শনিবার বিকেলে স্থানীয় হাবিব ব্যাংকের একটি শাখায় এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, পয়ঃনিষ্কাশনের নালায় গ্যাস লিকের কারণে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। আহতদের করাচি সিভিল হাসপাতাল, ট্রমা সেন্টার এবং জিন্নাহ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশংকাজনক, একজন ভেন্টিলেটরে এবং একজন আইসিইউতে রয়েছে বলে জানা গেছে। ঘটনাস্থলের ফুটেজে দেখা গেছে যে, বিস্ফোরণে হাবিব ব্যাংক নামে ওই বেসরকারি ব্যাংকটির ভবনের জানালা ও দরজা উড়ে গিয়েছে। আশেপাশের যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং নথিপত্র রাস্তায় ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ কর্মকর্তা সারফারাজ নাওয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিস্ফোরণের ধরণ খুঁজে বের করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিস্ফোরক দলগুলো। তবে ব্যাংকের কাঠামো একটি ড্রেনের উপর তৈরি করা হয়েছিল এবং সেখানকার গ্যাস এই বিস্ফোরণের সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।’ করাচি পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজি গোলাম নবী মেমন বলেন, ব্যাংকের নিচের একটি ড্রেনে গ্যাস লিক হওয়ার কারণে এই বিস্ফোরণটি হতে পারে বলে। তবে প্রকৃত কারণ বোমা নিষ্ক্রিয়কারী স্কোয়াডই বলতে পারবে। সিন্ধুর স্থানীয় সরকার মন্ত্রী নাসির হুসেন শাহ বলেছেন যে, কর্তৃপক্ষ এই মুহূর্তে উদ্ধারের দিকে মনোনিবেশ করছে। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সিন্ধুর মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ আলি শাহ বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ আজরা পেচুহোর নির্দেশে ট্রমা সেন্টার এবং জিন্নাহ হাসপাতালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাদেশিক স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই ঘটনাকে ‘বড় ট্র্যাজেডি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে টুইটারে এক বিবৃতিতে হাবিব ব্যাংক জানিয়েছে, ‘শনিবার বিকেলে আমাদের একটি শাখায় বিস্ফোরণের মতো একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে। শোকাহত পরিবারের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply