Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জার্মানিতে করোনার টিকা নেওয়ার ধুম




জার্মানিতে প্রশাসনের নেওয়া করোনা নীতির বিরোধিতা সত্ত্বেও দেশটির সাধারণ নাগরিকরা পরিবার-পরিজন নিয়ে ছুটছেন টিকাকেন্দ্রে। তবে সেখানে করোনার জাল সার্টিফিকেটের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় অস্বস্তিতে রয়েছে শলজ প্রশাসন। জার্মানিতে করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের ভয়াবহ পরিস্থিতিতেও থেমে নেই সরকারের করোনা নীতি বিরোধী সমাবেশ। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো শহর কিংবা বন্দরে যেমন সরকারের নেওয়া কোভিড নীতির সমালোচনায় অংশ নিচ্ছেন শতশত মানুষ, তেমনি করোনার টিকা গ্রহণেও বাড়ছে সাধারণ মানুষের আগ্রহ। দেশটির স্বাস্থ্য সংস্থা রবার্ট কক ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, প্রায় সাড়ে আট কোটি জনসংখ্যার এই দেশটিতে প্রথম ডোজ নেওয়া মানুষের সংখ্যা এখন মোট জনসংখ্যার ৭৫ দশমিক ৭ শতাংশ। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৭৩ দশমিক ৪ শতাংশ আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৫২ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ। আর তাতেই কিছুটা হলেও স্বস্তিতে আছে প্রশাসন, স্থানীয় অধিবাসীসহ প্রবাসীরা। এক প্রবাসী বাংলাদেশি বলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করায় ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কিংবা হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা কমেছে। এছাড়া অন্যান্য জটিলতাও কমে এসেছে। আরেক প্রবাসী বলেন, সম্প্রতি যেসব শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে এসেছেন, তারা যদি টিকা নিয়ে থাকেন, তবে তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া হবে। যারা এখনো টিকা নেননি, তারা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ পেয়ে যাবেন। আরও পড়ুন: ৩ কোটি ডোজ টিকা দেবে জার্মানি এদিকে রাজধানী বার্লিনসহ বেশকয়েকটি প্রধান শহরে বেড়ে গেছে করোনার জাল সার্টিফিকেটের সংখ্যা। ৫ থেকে ৩৫ হাজার টাকা দিলেই মিলছে ভুয়া সার্টিফিকেট। রেস্তোরাঁ, সিনেমাহল কিংবা সরকার অনুমোদিত বিভিন্ন স্থানে নকল সার্টিফিকেট আসল বলে চালিয়ে দিচ্ছেন অনেকেই। শুধু বার্লিনেই এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছে প্রায় চারশো জাল সনদ। ইতোমধ্যে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তালিকায় ভুয়া সনদ তৈরির দায়ে ৭৭ বছর বয়সী এক নারী চিকিৎসকের নামও উঠে এসেছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি টিকা দেয়ার নাম করে টাকার বিনিময়ে কমপক্ষে ২শ মানুষকে করোনার ভুয়া সনদ দিয়েছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা নিয়ে অসততা কিংবা অবহেলা নয় বরং মহামারিকে চিরতরে নির্মূল করতে পারস্পরিক সহযোগিতার কোন বিকল্প দেখছেন না দেশটির চ্যান্সেলর ওলাফ শলজ, প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক ভাল্টার স্টাইনমাইয়ার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রী কার্ল লাউটারবাখ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply