Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মারিউপোলে প্রতি ১০ মিনিট পরপর বোমা পড়ছে




ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর মারিউপোলে প্রতি ১০ মিনিট পরপর বোমা পড়ছে। শহর থেকে সোমবার (২১ মার্চ) সিএনএনকে এ তথ্য জানিয়েছেন এক কর্মকর্তা। ন্যাশনাল গার্ড আজভ রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন স্ব্যাটোস্লাভ পালামার বলেছেন, রোববার (২০ মার্চ) রাত থেকে প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। আজভ সাগর থেকে রুশ নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে। পালামার আরও বলেন, রোববার আমাদের সেনারা রুশ বাহিনীর চারটি ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেছে। এখন আমাদের আরও বেশি গোলাবারুদ, অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক অস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সরঞ্জাম দরকার। আমি ও আমার সহযোদ্ধারা মারিউপোলে আত্মসমর্পণ করব না। ইউক্রেনের মারিউপোল শহরটিতে যুদ্ধ শুরুর আগে চার লাখের বেশি মানুষ বসবাস করত। মার্চের শুরুতে স্যাটেলাইটে বিভিন্ন চিত্রে দেখা গেছে রাশিয়ার বাহিনী এই শহরের আবাসিক এলাকাগুলোতে অনেক বেশি আক্রমণ চলিয়েছে। রাশিয়ান হামলার ফলে শহরটির মৌলিক পরিষেবাগুলো সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। নাগরিকদের জন্য গ্যাস, বিদ্যুৎ বা পানির ব্যবস্থা করতে পারছেন না কর্তৃপক্ষ। এমনকি মৃতদেহগুলোও রাস্তায় ফেলে রাখা হচ্ছে। কারণ, তাদের সৎকার করার মতো কেউ নেই। মারিউপোল কৌশলগত বন্দর হওয়ায় শুরু থেকেই রাশিয়ার নজরে ছিল। এটি ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে দনবাসের পূর্ব অঞ্চলকে সংযুক্ত করা উপকূলের একটি প্রসারিত অংশে অবস্থিত। ওই দুই অঞ্চল ২০১৪ সাল থেকে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মারিউপোল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে এগুলোর মধ্যে একটি স্থল করিডর তৈরি হবে। আরও পড়ুন : চীনে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানের সবাই নিহতের আশঙ্কা বন্দরনগরী মারিউপোলকে আত্মসমর্পণের জন্য সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল রুশ বাহিনী। কিন্তু ইউক্রেন তা প্রত্যাখ্যানের পর ইতিমধ্যে চূড়ান্ত সময়সীমা পেরিয়ে গেছে। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ দখল করার পরিকল্পনা নিয়ে দেশটিতে অভিযান চালায় রাশিয়া। তবে তাদের এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে কিয়েভের দিকে যে বহরটি অগ্রসর হচ্ছিল সেটি থেমে যায়। কিন্তু থেমে থাকেনি রাশিয়া। তারা গুরুত্বপূর্ণ বন্দর শহর মারিউপোলের দখল নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। আর এর দখল নিতে শহরটিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে তারা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply