Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ফ্রান্সে নির্বাচন: মুখোমুখি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও মেরি লা পেন




ফ্রান্সে নির্বাচন: মুখোমুখি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও মেরি লা পেন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে রোববার (২৪ এপ্রিল) রান-অফ পর্ব। সেখানেই মুখোমুখি হচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও মেরি লা পেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনেও এ দুজন রান-অফে লড়াই করেছিলেন। কট্টর ডানপন্থি মেরি লা পেন তখন ছিলেন রাজনীতিতে নতুন। খবর বিবিসি'র। ফ্রান্সে ভোটাররা আগামী পাঁচ বছরের জন্য তাদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে এ এপ্রিল মাসে ভোট দেন। এ নির্বাচন দুটি ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য লড়াই করছেন। প্রথম রাউন্ডে কোনো প্রার্থী ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পেলে দ্বিতীয় রাউন্ড বা রান-অফে অংশ নিতে হয়। প্রথম রাউন্ডে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দুই প্রার্থী রান-অফে অংশ নিতে পারেন। গত ১০ এপ্রিল প্রথম রাউন্ডের ভোটে ১২ প্রার্থী একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেই পর্বে ম্যাক্রোঁ এবং লা পেন সবচেয়ে বেশি ভোট পান। কেউই ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়ায় আজ তারা দ্বিতীয় রাউন্ডের নির্বাচনে অংশ নেবেন। সিএনএন অনুমোদিত বিএফএম টিভির এক জরিপে দেখা গেছে, ৫৯ শতাংশ ভোটার তাদের দুজনের মধ্যে ম্যাক্রোঁকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বেশি পছন্দ করেন। নির্বাচনে মোট প্রার্থী ১২ জন। তাদের মধ্যে আটজন পুরুষ এবং চারজন নারী। প্রধান ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে তিনজন দক্ষিণপন্থি এবং দুজন বামপন্থি ফরাসি রাজনীতিক। ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে দেখা হয় একজন মধ্যপন্থি রাজনীতিক হিসেবে। তিনি রিপাবলিক অন দ্য মুভ পার্টির প্রতিনিধিত্ব করছেন। তার প্রতি দক্ষিণ ও বাম উভয় শিবিরের ভোটারদের সমর্থন রয়েছে। মেরি লা পেন ও এরিক জিম্যো দুজনেই অতি দক্ষিণপন্থি। তাদের মধ্যে মি. জিম্যোকে দেখা হয় সবচেয়ে বেশি কট্টরপন্থি হিসেবে। ভ্যালেরি পেক্রেস দক্ষিণপন্থি রিপাবলিকানদের প্রার্থী হয়েছেন। জ্যঁ-লুক মেলেশঁ নির্বাচন করছেন অতি বামপন্থি রাজনৈতিক দল ফ্রান্স আনবাউড থেকে এবং ইয়ানিক জাদো গ্রিন পার্টি থেকে প্রার্থী হয়েছেন। আরও পড়ুন: ইতালিতে জ্বালানি খরচ কমাতে এসি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত সোশ্যালিস্ট পার্টির ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু তার পর থেকে দলটির প্রতি সমর্থন কমে গেছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বাম শিবিরের এই বিভাজনের কারণে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ লাভবান হতে পারেন। যদিও ডানপন্থিরা অভিযোগ করছেন, ম্যাক্রোঁ তাদের নীতি অনুসরণ করছেন। জনমত জরিপ বলছে, ছয় মাস ধরে যেসব সমীক্ষা চালানো হচ্ছে, তাতে এগিয়ে আছেন ম্যাক্রোঁ। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের পর তিনি আরও এগিয়ে যান; কিন্তু পরে অন্য প্রার্থীদের সঙ্গে তার ব্যবধান কমতে থাকে। বাকি প্রার্থীদের তুলনায় বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে আছেন মেরি লা পেন। অন্যদিকে অতি দক্ষিণপন্থি এরিক জিম্যোর প্রতি সমর্থন কমে যেতে থাকে। মি. জিম্যো একবার বলেছিলেন, তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শ্রদ্ধা করেন। আরও পড়ুন: ফ্রান্সে নতুন সংকটে বাংলাদেশি গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা সম্প্রতি যেসব জনমত সমীক্ষা চালানো হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, মানুষের জীবন নির্বাহের খরচ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি একমাত্র প্রধান ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউক্রেন ইস্যুকে পাস কাটিয়ে। তার পরেই রয়েছে স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, অবসর ভাতা, পরিবেশ ও অভিবাসন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply