Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ‘স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, বেঁচে আছি’




‘স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, বেঁচে আছি’

নিজের মৃত্যুর গুজবে হতচকিত নন্দিত উপস্থাপক, লেখক ও নাট্যকার হানিফ সংকেত। শেষ পর্যন্ত ফেইসবুক পেইজে ‘বেঁচে আছি’ স্ট্যাটাসের মাধ্যমে সেই গুজবের বেলুনটিকে ফুটো করে দিতে হলো তার নিজের হাতেই। মঙ্গলবার রাত থেকে ফেইসবুকে অনেকে টাইমলাইনে ভাসতে থাকে- সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন হানিফ সংকেত। যদিও কোথায়, কখন তিনি মারা গেছেন তার তথ্য ছিল না সেসব স্ট্যাটাসে। এভাবে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করায় বেশ কষ্ট পেয়েছেন জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র এই উপস্থাপক। শেষে নিজেকে জীবিত প্রমাণে বুধবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজে স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘‘আমার ভাবতে কষ্ট হচ্ছে আমাকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, আমি বেঁচে আছি। আমার মৃত্যু নিয়ে এ ধরণের স্ট্যাটাস কখনও দিতে হবে ভাবিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী এক শ্রেণির বিকৃত মানসিকতার মানুষ তাদের ভিউ ব্যবসা ও ফলোয়ার বাড়াবার প্রত্যাশায় মানুষের মৃত্যু নিয়ে মিথ্যে ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে অসামাজিক কাজ করছে। ছড়িয়েছে আমার মৃত্যু সংবাদ। ‘‘একজন সুস্থ মানুষকে মেরে ফেলার পেছনে এদের কি ধরণের মানসিকতা কাজ করে আমার বোধগম্য নয়। তারা কী একবারও চিন্তা করে না আমাদেরও পরিবার আছে, আত্মীয়-স্বজন আছে, শুভাকাঙ্ক্ষী আছে? এ ধরণের সংবাদে তাদের মানসিক অবস্থা কি হতে পারে? আমি আপনাদের সবার দোয়া ও ভালোবাসায় সুস্থ আছি। ভালো আছি। আমার কোনরকম কোন দুর্ঘটনাও ঘটেনি। তিনি আরো লিখেছেন, ‘‘গত দু’দিন ধরে আমি ও আমার পরিবার এই মৃত্যু গুজবের কারণে নিদারুণ মানসিক কষ্টে আছি। শত শত মানুষ যোগাযোগ করেছেন, এখনও করছেন। সুস্থতা কামনা করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শুধুমাত্র ভিউ, লাইক, শেয়ার পাবার জন্য একজন মানুষকে এরা মেরে ফেলবে? এ কি ধরণের মানসিকতা? নাকি এদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে?’’ আশির দশক থেকে শুরু করে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের দর্শকদের ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দ দিয়ে যাচ্ছেন হানিফ সংকেত। ইত্যাদি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ঈদ উৎসবে টিভিতে তার রচিত ও পরিচালিত নাটকও প্রচারিত হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply