Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গুণগত মান বজায় রেখেই নির্মিত হয়েছে পদ্মা সেতু : প্রধানমন্ত্রী




গুণগত মান বজায় রেখেই নির্মিত হয়েছে পদ্মা সেতু : প্রধানমন্ত্রী

সব ষড়যন্ত্র-প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে পদ্মা সেতু। আর এ সেতু নির্মাণে গুণগত মানে কোনো আপস করা হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও উপকরণ দিয়ে সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে সম্পন্ন হয়েছে পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া। বুধবার (২২ জুন) বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা বলেন, সকল ষড়যন্ত্র-প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে। এ জন্য মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লাখো শুকরিয়া। আমি বাংলাদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানাতে চাই- তারা আমার পাশে ছিলেন। তাদের সহযোগিতার জন্যই আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে পদ্মা সেতু। আরও পড়ুন...পদ্মা সেতুর উদ্বোধনীতে বিএনপির যে নেতারা দাওয়াত পেলেন তিনি বলেন, এই সেতু নির্মাণে গুণগত মান বজায় রাখতে আমরা কোনো ধরনের ছাড় দেইনি।বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও উপকরণ দিয়ে সম্পন্ন করেছি পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া। পদ্মা সেতুর পাইল বা মাটির গভীরে বসানো ভিত্তি এখন পর্যন্ত বিশ্বে গভীরতম। সর্বোচ্চ ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত এই সেতুর পাইল বসানো হয়েছে। ভূমিকম্প প্রতিরোধ বিবেচনায় ব্যবহৃত হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর নির্মাণ করে যমুনা সেতু (বঙ্গবন্ধু সেতু)।তারপর পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নেয় আওয়ামী লীগ। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে ষড়যন্ত্র করে বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুর নির্মাণ প্রক্রিয়া।এরপর আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে পুনরায় ক্ষমতায় এসে সেতু নির্মাণ কাজ শুরু করে।তারপরও অব্যাহত ছিল বিএনপির ষড়যন্ত্র। আরও পড়ুন...পদ্মা সেতুর কর্মকর্তারা যে পোশাকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি তুলবেন তিনি বলেন, শুরুতে সেতুর নকশায় রেলপথ না থাকলেও পরবর্তীতে আমার ইচ্ছা ও নির্দেশে রেলপথের ব্যবস্থা করা হয়েছে।ট্রেনের ভার বহন করার মতো সকল প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে সেতুতে। তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু ঘিরে গড়ে উঠবে নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্ক। ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হবে এবং দেশের শিল্পায়নের গতি ত্বরান্বিত হবে। আঞ্চলিক বাণিজ্যে এ সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাছাড়া পদ্মার দু’পাড়ে পর্যটন শিল্পেরও ব্যাপক প্রসার ঘটবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply