Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » জ্বালানি সংকটে খাদের কিনারায় জার্মানিসহ পুরো ইউরোপ




ভয়াবহ জ্বালানি সংকটের কারণে খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে জার্মানিসহ পুরো ইউরোপ। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যুদ্ধের পর থেকেই গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ২ থেকে ৭ শতাংশ। কয়েকদিন ধরে রাশিয়া থেকে গ্যাসের সরবরাহ কমে যাওয়ায় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধিতে দিশেহারা ইইউর শিল্পপ্রতিষ্ঠানসহ প্রতিটি দেশের সরকার। ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে গত কয়েক মাসের ব্যবধানে পুরো ইউরোপেই গ্যাস, তেল ও কয়লাসহ অন্যান্য জ্বালানি শক্তির সরবরাহ কমে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েই চলেছে। এরই মধ্যে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ও দীর্ঘ পাইপলাইন নর্ডস্ট্রিম ১ এ গ্যাসের সরবরাহ মাত্র ২০ শতাংশ থেকে শূন্য শতাংশে নেমে আসায় জ্বালানি সংকটে ভুগছে গোটা ইউরোপ। গ্যাসের দাম বাড়ছে হু-হু করে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যুদ্ধের পর থেকেই গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ২ থেকে ৭ শতাংশ। বিশেষ করে শিল্পকারখানায় ও গৃহস্থালি কাজে ব্যবহৃত প্রতি ঘণ্টার ঘনমিটার গ্যাসের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৪ ইউরো, যা যুদ্ধ শুরুর আগে ছিল মাত্র ৩৭ ইউরো। এদিকে রাশিয়া থেকে আগামী শীত মৌসুমে গ্যাসের সরবরাহ আরও ১৫ শতাংশ কমিয়ে আনার ইইউর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে সংকট আরও গভীর হবে বলছেন অর্থনীতিবিদরা। আরও পড়ুন: গ্যাসের ব্যবহার কমাচ্ছে ইউরোপের দেশগুলো গত কয়েক মাস ধরে জার্মানিতে জ্বালানির মূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিকে ইতিহাসের সবচেয়ে সংকটময় সময় বলছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি ডলারের বিপরীতে ইউরোর দরপতনের মতো ঘটনায় উদ্বিগ্ন প্রতিটি দেশের সরকার। বিশেষ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানিতে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গুনতে হচ্ছে বাড়তি ইউরো। এদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইইউকে ঘায়েল করতে তার দেশের তেল ও গ্যাসের মত জ্বালানিকে প্রধান অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে পশ্চিমাদের এমন অভিযোগে রুশ প্রেসিডেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, রাশিয়ার বিনয়কে পশ্চিমারা দুর্বলতা ভেবে বারবার ভুল করে যাচ্ছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা তুলে না নিলে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ চরম অনিশ্চয়তায় পড়বে বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেন পুতিন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply