Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ডিসেম্বরেই চালু মোংলা-খুলনা রেল যোগাযোগ




দেশের সব বন্দরে রেল যোগাযোগ স্থাপন করতে চায় সরকার। এ লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে নতুন নতুন রুটে রেললাইন ও স্টেশন তৈরির কাজ। আর চলতি বছরের ডিসেম্বরেই আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হচ্ছে মোংলা-খুলনা রেল যোগাযোগ। ইতোমধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ৯৫ ভাগ। যমুনা-পদ্মায় দুই পাড় সংযুক্তিহীন থাকায় রেলের পূর্বাচল ও পশ্চিমাঞ্চল দুই ভাগে বিভক্ত দেশের রেল-ব্যবস্থা। দিন বদলের ধারায় এখন যমুনায় রেল চলছে; পদ্মায় বসছে লাইন। সব সীমাবদ্ধতা ছেড়ে এগুচ্ছে রেলের উন্নয়ন। পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে রেল সম্প্রসারণে পায়রা ও মোংলা বন্দরে নিতে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে রেল ভাঙ্গা জাংশনে। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার, পদ্মা সেতুর সুফল শতভাগ পেতে বেশ আগে থেকেই প্রস্তুত হচ্ছে দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলা। এতদিন রেল ছিলো না, এখন পর্যন্ত বসছে রেল লাইন। বাগেরহাটের মোংলা থেকে খুলনা রেল স্টেশনের ৬৫ কিলোমিটারে রেল বসেছে। মোংলা-খুলনা রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান বলেন, “প্রত্যেকটা লাগানোর পর টেস্ট করতে হয় ঠিকমতো টাইট হয়েছে কিনা। এই কাজগুলো এখন হবে।” আবার রুপসা সেতুর সমান্তরালে প্রস্তুত রুপসা রেল সেতু। শুধু তাই নয়, এই রুটে ৩২টি ব্রিজ, ১শ’ ৬টি কালভার্ট ও ৮টি স্টেশনের নির্মাণ কাজও প্রায় শেষ। রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, “আমাদের সমুদ্রবন্দর মোংলায় রেললাইন ছিল না। সেটা ইতিমধ্যে শেষ পর্যায়ে। আশা করছি, এ বছরের মধ্যেই সেটা উদ্বোধন করতে পারবো।” বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার বলেন, “প্রাইমমিনিস্টার দপ্তরে যখন বলবো আমরা রেডি, প্রধানমন্ত্রী যখন বলবেন চালান তখন আমরা চালাবো।” ব্যবসা বাণিজ্যের গতি আনতে সড়ক, নৌ ও রেল যোগাযোগ অবিচ্ছেদ্য অংশ। এদিন রেল না থাকায় শতভাগ সচল ছিল না মোংলা। এবার সেসব প্রতিবন্ধকতার অবসান হবে বলে মত বন্দর সংশ্লিষ্টদের। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্ম মুসা বলেন, “বন্দরের সক্ষমতার সম্পূর্ণ প্রতিফলন দেখতে পাবো।” মোংলা দিয়ে শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বন্দর সংযুক্তি-সমৃদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, “বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল-ভুটান ও মায়ানমার-থাইল্যান্ড- এই রাষ্ট্রগুলোকে কেন্দ্র করে একটা অবকাঠামোগত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।” পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসা বাণিজ্যের হাব-এ পরিণত হবে আশাবাদ রেলমন্ত্রীর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply