Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » আতশবাজির বর্ণিল আলোকচ্ছটায় আলোকিত সিউলের আকাশ




জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত হলো সিউল ফায়ার ওয়ার্কস ফেস্টিভ্যাল। সিউলের হান নদীর তীরে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। কয়েকটি ভেন্যু থেকে প্রায় ১০ লাখ দর্শনার্থী উপভোগ করেন আন্তর্জাতিক এ উৎসব। বিশ্বের কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে প্রতিবছরই আতশবাজি উৎসবের আয়োজন করে থাকে দক্ষিণ কোরিয়া। শনিবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত টানা দুই ঘণ্টা ধরে চলা লেজার শো এবং আতশবাজির মনোরম দৃশ্য উপভোগ করেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরা। আতশবাজির মনোমুগ্ধকর দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারণ করেন তারা। চোখ ধাঁধানো আতশবাজির আলোকচ্ছটায় আলোকিত হয়ে ওঠে কোরিয়ার রাজধানী সিউলের আকাশ। এমন দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখার জন্যে জড়ো হন কয়েক লাখ দর্শনার্থী। মনোমুগ্ধকর এ সিউল ফায়ার ওয়ার্কস ফেস্টিভ্যালের আয়োজনে প্রায় ২০০ কোটি উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। আতশবাজি প্রদর্শনে নানা রঙের বারুদের ব্যবহার এ উৎসবকে সবার কাছে আরও দৃষ্টিনন্দন ও জনপ্রিয় করে তোলে। কাছ থেকে আতশবাজি উপভোগের জন্য অনেকেই কয়েক ঘণ্টা আগে এসে বেছে নেন পছন্দের জায়গা। এমন মনোমুগ্ধকর উৎসব উপভোগ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। আরও পড়ুন: নতুন মাইলফলকে দক্ষিণ কোরিয়ার ‘কৃত্রিম সূর্য’ প্রতি বছর বিভিন্ন দেশ এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। এ বছর দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি ও জাপান সিউল আন্তর্জাতিক আতশবাজি উৎসবে অংশগ্রহণ করে। প্রতিবছর আলাদা আলাদা থিম নিয়ে উদযাপিত হয় এ উৎসব। করোনার কারণে গত তিন বছর না হওয়ায় সিউল ফায়ারওয়ার্কস ফেস্টিভ্যালের এবারের থিম ছিল ‘We Hope Again’। সংশ্লিষ্টদের মতে, এই থিমের অর্থ করোনাভাইরাস থেকে ক্লান্ত হৃদয়কে স্বস্তি দেয়া এবং আবার আশার আলো জ্বালানো। আতশবাজি উৎসবের সময় সিউলের হান নদীর আশপাশের এলাকার রাস্তাগুলো কয়েক ঘণ্টার জন্য বন্ধ রাখা হয়। উৎসবকে ঘিরে জোরদার করা হয় নিরাপত্তা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply