Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মোদীকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রে কেন নিষেধাজ্ঞা, কেন্দ্রের জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট




মোদীকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রে কেন নিষেধাজ্ঞা, কেন্দ্রের জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট বিবিসির বিতর্কিত তথ্যচিত্রের লিঙ্ক দেওয়া টুইটগুলি সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তের মূল নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার শীর্ষ আদালতের তরফে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার শীর্ষ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে নথি জমা করার এই নি

র্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফাইল চিত্র । বিবিসির বিতর্কিত তথ্যচিত্র ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদী কোয়েশ্চন’-এর লিঙ্ক দেওয়া টুইটগুলি সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তের মূল খসড়া জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার শীর্ষ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং এমএম সুন্দ্রেশের একটি ডিভিশন বেঞ্চ প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য কেন্দ্রকে তিন সপ্তাহের সময় দিয়েছে। এপ্রিলে এই মামলা নিয়ে পরবর্তী শুনানির হবে বলেও জানানো হয়েছে। Advertisement ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে, ‘‘আমরা নোটিস জারি করছি। তিন সপ্তাহের মধ্যে নথি-সহ হলফনামা জমা করতে হবে। তার পরের দুই সপ্তাহের মধ্যে তথ্যচিত্র নিয়ে আপত্তির কারণ জানাতে হবে।’’ কেন্দ্রের তরফে দেশে এই তথ্যচিত্র নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দু’টি পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। একটি পিটিশন যৌথভাবে দাখিল করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সাংবাদিক এন রাম এবং আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। দ্বিতীয়টি একক ভাবে আইনজীবী এমএল শর্মা করেছিলেন। একই সঙ্গে বিচারপতি খন্না এবং বিচারপতি সুন্দ্রেশের ডিভিশন বেঞ্চ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যচিত্র দেখানোর জন্য ছাত্রদের শাস্তি দেওয়ার বিষয়টিতে আদালত টেনে আনতে অস্বীকার করেছে। Advertisement দু’দশক আগে গুজরাতের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মোদীর জমানায় গোধরা-কাণ্ড এবং তার পরবর্তী সাম্প্রদায়িক হিংসার কথা তুলে ধরা হয়েছে দু’পর্বের তথ্যচিত্র ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদী কোয়েশ্চন’-এ। এই তথ্যচিত্র নিয়ে শুরু থেকেই আপত্তির কথা জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। নিষিদ্ধও করা হয়েছিল তথ্যচিত্রটি। একে ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়ে দাবি করা হয়েছিল, এই তথ্যচিত্র ঔপনিবেশিক মানসিকতা থেকে তৈরি হয়েছে। যদিও বিবিসির দাবি, যথেষ্ট গবেষণা করে তথ্যচিত্রটি তৈরি করা হয়েছে। মোদী সরকারের ওই পদক্ষেপকে বিরোধী দলের নেতারা ‘সেন্সরশিপ’ আখ্যা দিয়েছেন। কেন্দ্রের তরফে এই তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ করার পরও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে, বিশেষ করে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে এই তথ্যচিত্র দেখানো হচ্ছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply