Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

মিলে গেল ডিএনএ, মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

সাভারে দাফন করা ব্যক্তিটিই বিএনপি নেতা আবুল হারিছ চৌধুরী। কবর থেকে লাশ তুলে করা ডিএনএ তার পরিবারের সঙ্গে মিলে গেছে। এখন পরিবারের পছন্দমতো কবরস্থানে হারিছ চৌধুরীর লাশ দাফন করা যাবে।
হাইকোর্টে এ সংক্রান্ত সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। বুধবার (৪ ডিসেম্বের) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চে আদেশে বলেন, এখন পরিবারের পছন্দ মতো কবরস্থানে হারিছ চৌধুরীর লাশ দাফন করা যাবে। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী। মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে দাফন হওয়া হারিছ চৌধুরীর সঙ্গে তার পরিবারের ডিএনএ মিলে যাওয়ার বিষয় যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদুর রহমান। এর আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা তানজিনের করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ আবুল হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নির্ধারণে কবর থেকে তুলে করা ডিএনএ টেস্ট করার নির্দেশ দেন। ২০২১ সালে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ওই সালের ৪ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ও বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আবুল হারিছ চৌধুরী ‘মাহমুদুর রহমান’ পরিচয়ে ঢাকার সাভারের জালালাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার কবরস্থানে দাফন করা হয়। হারিছ চৌধুরীর মেয়ে জানান, সদ্য বিদায়ী স্বৈরাচারী সরকার ওদের গোয়েন্দা বিভাগ একটা নাটক রচনা করে বাবার মৃত্যুকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। মিডিয়া একটার পর একটা রিপোর্ট করেছে হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না। এটা নিয়ে যেন কখনো প্রশ্ন না উঠে সেটা নির্দিষ্ট করার জন্য এ রিট করেছি। আমার বাবার মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ থাকবে সন্তান হিসেবে এটা খুব মর্মান্তিক, কষ্টদায়ক। এখনো মানুষ জিজ্ঞেস করে সত্যিই কি মারা গেছেন! আমাদের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। তাই এটা শেষ করতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি। আদালত নিরাশ করেননি। সাভারের জামিয়া খাতামুন নাবিয়্যিন মাদ্রাসার কবরস্থানে মাহমুদুর রহমান নামে কবর দেওয়া হয় আবুল হারিছ চৌধুরীকে। ২০০৭ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারির পর হারিছ চৌধুরী সস্ত্রীক তার গ্রামের বাড়ি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার দর্পনগরে যান। রাত ১২টার পর তার ব্যক্তিগত সহকারী আতিক মোবাইল ফোনে জানান, ঢাকায় বিএনপি নেতাদের বাসভবনে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। কয়েক ঘণ্টা পর যৌথ বাহিনী হারিছের বাড়িতে হানা দেয়। কিন্তু তার আগেই তিনি সটকে পড়েছিলেন।

অভিশংসনের মুখোমুখি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

সামরিক আইন জারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে অভিশংসনের আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির আইনপ্রণেতারা। এর মধ্য দিয়ে এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে স্বীকৃত দেশটি গত কয়েক দশকের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সংকটে পড়েছে। খবর রয়টার্সের। gnewsদৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। সেনারা তখন পার্লামেন্ট ভবনে ঢুকেও পড়ছিলেন। তবে আইনপ্রণেতারা তাদের সেই প্রচেষ্টা রুখে দেন। সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর বিক্ষোভের মুখে তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন ইউন। এ ঘটনায় বুধবার (৪ ডিসেম্বর) তাকে অভিশংসনের আহ্বান জানিয়েছেন আইনপ্রণেতারা। পার্লামেন্টে বিরোধী দলগুলোর আইনপ্রণেতাদের একটি জোট বলেছে, ইউনকে অভিশংসনের জন্য প্রস্তাব দিয়ে তারা আজ একটি বিল উত্থাপনের পরিকল্পনা করছেন। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এ বিল নিয়ে ভোটাভুটি করতে হবে। বিরোধীদলীয় ওই জোটের এমপি (পার্লামেন্ট সদস্য) হোয়াং উন হা সাংবাদিকদের বলেন, দ্রুত একটি অভিশংসন বিল পাস করতে হলে অবিলম্বে প্রেসিডেন্টের কাজকর্ম স্থগিত করার দিকে পার্লামেন্টের মনোনিবেশ করতে হবে। এর আগে মঙ্গলবার সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিয়ে ইউন বলেছিলেন, ‘পারমাণবিক অস্ত্রের দেশ উত্তর কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়াপন্থী রাষ্ট্রবিরোধী বাহিনীগুলো থেকে দেশকে এবং অবাধ সাংবিধানিক শৃঙ্খলাকে সুরক্ষিত রাখতে সামরিক আইন জরুরি।’ তবে তিনি তখন সুনির্দিষ্ট করে কোনো হুমকির কথা উল্লেখ করেননি। ইউনের এ ঘোষণার পরপরই সিউলে পার্লামেন্ট ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়। প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে পার্লামেন্টের বাইরে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা। প্রেসিডেন্টকে গ্রেপ্তারের দাবিতে তাদের স্লোগান দিতে শোনা যায়। হেলমেট পরা সেনারা ভাঙা জানালা দিয়ে পার্লামেন্টে ঢুকে পড়লে এবং আকাশে সেনা হেলিকপ্টারের টহল শুরু হলে পরিস্থিতি আরও বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠে। পার্লামেন্টের কাজে সহযোগিতার জন্য নিযুক্ত কর্মীরা সেনাদের পিছু হটাতে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র থেকে স্প্রে করেন। পার্লামেন্টের বাইরে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বলেছে, পার্লামেন্ট ও রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হবে এবং সংবাদমাধ্যম ও প্রকাশকেরা সামরিক আইনের আওতায় থাকবে। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট সামরিক আইন প্রত্যাহার করার জন্য সর্বসম্মতিক্রমে একটি প্রস্তাব পাস করে। এ সময় পার্লামেন্টের ৩০০ সদস্যের মধ্যে ১৯০ জন উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ইউনের দলের ১৮ জন সদস্য ছিলেন। প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট সেই ঘোষণা প্রত্যাহার করেন।

সর্বকালের সর্বনিম্নে নেমেছে ভারতীয় রুপির দাম

সর্বকালের সর্বনিম্নে নেমেছে ভারতীয় রুপির দাম
খারাপ সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি। আগে যেখানে পূর্বাভাস ছিল চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের বেশি হবে, সেখানে এই প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.৪ শতাংশ হারে; যা গত ১৮ মাসে সর্বনিম্ন। এর প্রভাব পড়েছে রুপির দামেও। ফলে মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভারতে প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য বেড়ে ৮৪.৭৫ রুপিতে পৌঁছেছে। আর এর ফলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান ইতিহাসের সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গেল। অনেকে আশঙ্কা করছেন রুপির দরপতন আরও বেশি হতো। তবে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের হস্তক্ষেপের কারণে তা কিছুটা থামানো গেছে। আরবিআই রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ডলার বিক্রি করে বাজার থেকে রুপি তুলে নিয়েছে। ফলে দরপতন কিছুটা থেমেছে। তবে রুপির ধারাবাহিক দরপতনকে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগজনক বলছেন। কয়েক মাস ধরেই রুপির দর রুখতে বাজারে হস্তক্ষেপ করছে আরবিআই। রুপির দরপতনের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগও বাড়ছে। আমদানি-রপ্তানি থেকে শুরু করে বিদেশে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীদের, সকলেই প্রভাবিত হচ্ছেন। রুপির দরপতনের খেসারত ভোগ করতে হবে সাধারণ গ্রাহকদের। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর হওয়া এবং বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের (এফপিআই) প্রবাহে সংকোচনের ফলে রুপি দাম কমেছে। এছাড়া ব্রিকস (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো যদি একটি সাধারণ মুদ্রা তৈরি করার চেষ্টা করে, তবে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর প্রভাবও পড়ছে রুপির দামে। এদিকে টানা আট সপ্তাহ যাবৎ ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে বলেও প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

আগরতলায় বাংলাদেশের ভিসা ও কনস্যুলার সেবা বন্ধ

আগরতলায় বাংলাদেশের ভিসা ও কনস্যুলার সেবা বন্ধ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের দূতালয় প্রধান মো. আল আমীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, “নিরাপত্তাহীনতাজনিত অবস্থার প্রেক্ষাপটে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশন, আগরতলাতে সকল প্রকার ভিসা ও কনস্যুলার সেবা কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।”
বাংলাদেশে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সোমবার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশনের সামনে সভা ডেকেছিল হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামের একটি সংগঠন। সভা শেষে সংগঠনের ছয়জনের একটি প্রতিনিধি দল কার্যালয়ের ভেতরে যায় স্মারকলিপি জমা দিতে। বিবিসি বাংলার খবরে বলা বলা হয়, বাইরে থাকা কিছু হিন্দু যুবক সে সময় হঠাৎ বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশন কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিড়ে ফেলে- ঘটনাস্থল থেকে এমন কিছু ভিডিওচিত্র পাওয়া গেছে। পরে হাই কমিশন কার্যালয়ের কিছু সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে ও আগুন লাগিয়ে দেয় তারা। পরে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে পড়ার ঘটনা ‘গভীর দুঃখজনক’।

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক শাসন প্রত্যাহারের ঘোষণা, জনতার উল্লাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক শাসন প্রত্যাহারের ঘোষণা, জনতার উল্লাস
নানা নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক শাসন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োল। এতে দেশটির রাজধানী সিউলে পার্লামেন্ট প্রাঙ্গণে উল্লাসে ফেটে পড়েন জনতা। গতকাল গভীর রাতে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে সামরিক শাসন জারির ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট। এর কয়েক ঘণ্টা পরেই আবার তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে এক নাটকীয় দৃশ্যের অবতারণা করলেন তিনি। উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা করতেই সামরিক শাসন জারির কথা জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন। তিনি রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্ত নির্মূলের প্রয়োজনীয়তার কথা জানান। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়, স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৪টার দিকে সামরিক শাসন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, মাত্র কয়েক মুহূর্ত আগে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে। যার ভিত্তিতে আমরা সামরিক শাসন পরিচালনার জন্য মোতায়েন করা সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করে নিয়েছি। সামরিক শাসন জারি জনতার মধ্যে বিক্ষোভের জন্ম দেয়। ওই ঘোষণার পর পরই সিউলের রাস্তায় বেরিয়ে আসেন তারা। পরে বিক্ষোভকারীরা রাজধানীতে অবস্থিত দেশটির পার্লামেন্টে প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। পার্লামেন্ট প্রাচীরে সামরিক আইন বিরোধী গ্রাফিতি আঁকেন আইনপ্রণেতাদের কেউ কেউ। তারা সামরিক আইন জারির বিরোধিতা করেন। বস্তুত এভাবে হঠাৎ করে সামরিক শাসন জারি করায় দেশটির মিত্র দেশগুলোও হতবাক হয়েছে। এর আগে টেলিভিশনে দেয়া ভাষণে ইউন বলেন, উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তি থেকে দেশকে সুরক্ষিত রাখতে এবং রাষ্ট্রবিরোধীদের নির্মূলের জন্য প্রয়োজনীয় এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। জরুরি অবস্থার অধীনে সেনাবাহিনীর আইন বহাল থাকবে। এ সময়ে নাগরিকদের স্বাভাবিক অধিকার থাকবে স্থগিত।

সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্তর্বর্তী সরকারের অব্যাহত পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানায় যুক্তরাষ্ট্র

সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্তর্বর্তী সরকারের অব্যাহত পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানায় যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের নেয়া অব্যাহত পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক মুখপাত্র এ কথা জানান। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের কথিত ‘নিষ্ক্রিয়তার’ অভিযোগের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র কিভাবে দেখছে, ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলার করা এ প্রশ্নের জবাবে স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে পাঠানো এক ইমেইলে এ কথা জানানো হয়। মুখপাত্র জানান, আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উপর সহিংসতা ও তাদের প্রতি অসহিষ্ণুতার যেকোনো ঘটনার নিন্দা জানাই এবং বাংলাদেশের সব নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের নেয়া অব্যাহত পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানাই। স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে আরও জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্র ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও সংগঠন করা- মৌলিক স্বাধীনতা হিসেবে সমর্থন করে। নিয়মিতভাবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারসহ যুক্তরাষ্ট্রের সকল অংশীদারদের কাছে একই সমর্থনের কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সমর্থন অব্যাহত রাখারও ঘোষণা দিয়েছে স্টেট ডিপার্টমেন্ট।

কলমি শাকের উপকারিতা

কলমি শাকের উপকারিতা ১. কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থাকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাকের ভাজা বা তরকারি খাওয়ানো উচিত। ২. এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করে। ৩. কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। ৪. পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় এই শাক রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। ৫. জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে। ৬. নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। গুণাগুণ ফোড়া হলে কলমি পাতা একটু আদাসহ বেটে ফোড়ার চারপাশে লাগালে ফোড়া গলে যাবে এবং পুঁজ বেরিয়ে শুকিয়ে যাবে। পিঁপড়া, মৌমাছি কিংবা পোকামাকড় কামড়ালে কলমি শাকের পাতা ডগা সহ রস করে লাগালে যন্ত্রণা কমে যায়। এছাড়া কোষ্ঠ কাঠিন্য হলে কলমি শাকের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।আমাশয়ও এ শরবত কাজ করে। গর্ভাবস্থায় মায়েদের শরীরে পানি আসে। কলমি শাক বেশি করে রসুন দিয়ে ভেজে তিন সপ্তাহ খেলে পানি কমে যায় অনেক ক্ষেত্রে। প্রসূতি মায়েদের শিশুরা যদি মায়ের দুধ কম পায় তাহলে কলমি শাক ছোট মাছ দিয়ে রান্না করে খেলে মায়ের দুধ বাড়ে।উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল