Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মুজিবনগরের পদ্ম বিলের ১৭ একর অবৈধ দখল উদ্ধার// মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বাথান পাড়া গ্রামের এক যুবক পিতার সম্পত্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন/






 ষ্টাফ রিপোটার//

  মুজিবনগরের পদ্ম বিলের ১৭ একর অবৈধ দখল উদ্ধার


মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের জয়নগর তারাগগরে পদ্ম বিল অবৈধ দখল হতে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত বিল অংশের পরিমান প্রায় ১৭ একর। মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হেমায়েত উদ্দিনের নেতৃত্বে এ অবৈধ দখল উদ্ধার করা হয়।মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হেমায়েত উদ্দিন বলেন, জয়পুর তারানগরে অবস্থিত পদ্ম বিল দীর্ঘদিন ঐ গ্রামের বেশকিছু লোকজন অবৈধভাবে দখল করে রেখেছিল। এ নিয়ে মামলা হলে সরকার মামলায় জয়ী হয়। তাই বুধবার আইন সৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের সাথে নিয়ে অবৈধ দখল উদ্ধার করা হয়।








ষ্টাফ রিপোটার// মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বাথান পাড়া গ্রামের এক যুবক   পিতার সম্পত্তির দাবিতে  সংবাদ সম্মেলন//    মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বাথান পাড়া গ্রামের এক যুবক তার পিতার সম্পত্তির দাবিতে সত্ ভাইদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন৷ ভুক্তোভোগি যুবক উপজেলার রাইপুর ইউনিয়নের বাথান পাড়া গ্রামের মৃত তফেল উদ্দিনের ছেলে মুক্তারুজ্জামান৷ গাংনী উপজেলা প্রেস ক্লাবে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেন৷ ভুক্তোভোগি মুক্তারুজ্জামানের নিজ স্বাক্ষরিত লিখিত বক্তব্যে জানান, আমার পিতা বিভিন্ন সময় মুসলিম শরীয়া মতে চার জনের সাথে বিয়ে করে৷ আমার বাবার আমরা পাঁচ পুত্র ও পাঁচ কন্য মিলে মোট দশ জন সন্তান৷ আমি আমার বাবার চতুর্থ স্ত্রী আঞ্জুমান আরা বেগম এর এক মাত্র সন্তান৷ সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো জানান, আমার বয়স যখন ২ বছর তখন খাবারে বিষ মিশিয়ে আমার বাবার তৃতীয় স্ত্রী মাজেদা বেগম আমাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে৷ উদ্দেশ্য ছিল বাবার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা৷ তারই ধারাবাহিকতায় নানা ষড়যন্ত্র করে আসছিল যাতে আমার বাবার সম্পত্তি থেকে আমাদের বঞ্চিত করা যায়৷ এ ধরণের ষড়যন্ত্র সহ্য না করতে পেরে আমাকে নিয়ে
আমার মা আলাদা ভাবে বসবাস করে আসছিল৷ ভুক্তোভোগি মুক্তারুজ্জামান আরো জানান এগারো বছর আগে আমার বাবা মারা গেলে দাফনের দিন সমাজের সকল মানুষের সামনে আমার বাবার তৃতীয় স্ত্রীর তিন সন্তান আনিছুজ্জামান, হামিদুজ্জামান, ও রকোনুজ্জামান এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে আক্তারুজ্জামান আমাকে আমার বাবার সম্পত্তির ন্যায্য হিস্যা বুঝিয়ে দেবে বলে আশ্বাস দেয়৷ কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও আমাকে তারা বাবার কোন হিস্যা বুঝিয়ে দেওয়া তো দুরের কথা৷ আমাকে আমার বাবার ওয়ারিশ থেকে বঞ্চিত করার পায়তারা করে৷ কিন্তু আপনাদের সহযোগিতায় তাদের এ ঘৃন্য উদ্দেশ্য বিফলে যায়৷ পরে গত ২০/০৯/২০১৬ ইং তারিখে রাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন ছেপুর মধ্যস্থতায় বিষয়টি মিমাংসা করার কথা থাকলেও তারা তাদের কথা রাখেনি৷ এ বিষয়ে চেয়ারম্যানের সরনাপন্ন হলে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে বলেন৷ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি স্ব-স্ব কর্তৃপক্ষের কাছে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা কামনা করেন৷ যাতে তিনি তার পিতার ন্যায্য হিস্যা বুঝে পেতে পারেন৷







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply