Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » এবার ভারত পাকিস্তানের বন্ধুত্ব করাতে উদ্যোগী রাষ্ট্রসংঘ





 
   এবার ভারত পাকিস্তানের বন্ধুত্ব করাতে উদ্যোগী রাষ্ট্রসংঘ

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:  আমের ঝুড়ি পাঠিয়ে কোনও ফল হয়নি। শরিফকে জানানো মোদির জন্মদিনের শুভেচ্ছাও ব্যর্থ। শরিফের মায়ের হাতের রান্নাও খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারেনি। ভারত পাকিস্তানের সম্পর্ক যে জায়গায় ছিল, সেখানেই রয়ে গিয়েছে। বরং দিনে দিনে বিগড়েছে পরিস্থিতি। উরি, পাঠানকোট, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক। নিত্যদিনের সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন। দুই পারের দূরত্ব ক্রমশই বেড়েছে। অবস্থা এমনই, ভারত পাক ক্রিকেট ম্যাচেও এখন সীমান্তের উত্তাপ। সমাধানের রাস্তা প্রায় বন্ধই করে দিয়েছে দুই দেশ। তবে হাল ছাড়তে রাজি নয় রাষ্ট্রসংঘ।

এবার ভারত পাকিস্তানের বন্ধুত্ব করাতে উদ্যোগী রাষ্ট্রসংঘ

সাংবাদিক বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিজের মতামত দিচ্ছিলেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুটারেস। উঠে আসে ভারত পাকিস্তান সম্পর্কের অবনতির কথা। দীর্ঘদিন ধরে চলা সীমান্ত সন্ত্রাসের কথা। সে ব্যাপারে নিজের উদ্বেগের কথা বলেন মহাসচিব। পরিষ্কার জানিয়ে দেন, রাষ্ট্রসংঘ প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালাচ্ছে দুই দেশের সম্পর্কের বরফ গলাতে। কাশ্মীর সমস্যাই মূলত দুই দেশকে এক হতে দিচ্ছে না বলেও মত তাঁর। তিনি জানান, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের সঙ্গে তিনি তিনবার বৈঠক করেছেন এই ইস্যু নিয়ে। দুবার বৈঠকে বসেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। আলোচনা ছাড়া এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয় বলেই মনে করেন তিনি। আলোচনার টেবিলে কাশ্মীর সমস্যারও সমাধান রয়েছে বলে মন্তব্য করেন গুটারেস।


কাশ্মীর সমস্যার দীর্ঘসূত্রিতার জন্য নির্দিষ্ট কোনও দেশকে দায়ী করতেও রাজি নন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব। পাশাপাশি, কোনও দেশের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতেও রাজি নন তিনি। সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে ভারত ও পাকিস্তানকেই। কারণ রাষ্ট্রসংঘ স্বতঃপ্রণোদিতভাবে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নিতে পারে না। তবে বরফ গলাতে উৎসাহ দিতে পারে। আর সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন অ্যান্টোনিও গুটারেস।



তবে তাঁর সদিচ্ছা নিয়ে প্রশ্ন না থাকলেও, বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। অবশ্য কিছু বাধ্যবাধকতাও রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের। পাকিস্তানকে জঙ্গি রাষ্ট্র ঘোষণা করা ইস্যুতে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ভূমিকা, ভারতকে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ দেওয়া নিয়ে টানাপোড়েন, অথবা মাসুদ আজহারকে জঙ্গি ঘোষণা করার ক্ষেত্রে চিনের বাড়াবাড়িতে রাষ্ট্রসংঘের অসহায়তা। এই সব ঘটনা মহাসচিবের বক্তব্যের গুরুত্বকে কিছুটা লঘু করছে বইকি। আরজি জানানো ছাড়া বিশেষ কোনও ভূমিকা কি থাকতে পারে রাষ্ট্রসংঘের? প্রশ্নটা থেকে যাচ্ছে সেখানেই।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post