Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুর স্থলবন্দর বাস্তবায়ন আন্দোলন ফোরামের ব্যানারে এ গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।




সুমন/রিপন/ খোকন//
   মেহেরপুর স্থলবন্দর বাস্তবায়ন আন্দোলন ফোরামের ব্যানারে এ গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
শান্তি সুশাসন সমৃদ্ধি উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

 ৃহস্পতিবার বিকালে মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার জয়পুর-তারানগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে মেহেরপুর স্থলবন্দর বাস্তবায়ন আন্দোলন ফোরামের ব্যানারে এ গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
 গণসমাবেশে সাজ্জাদুল রহমান হেলেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপ কমিটির সদস্য ও মেহেরপুর জেলায় স্থলবন্দর বাস্তবায়ন আন্দোলন ফোরামের মুখপাত্র এম এ এস ইমন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আতিক স্বপন।
 এসময় অন্যদের মধ্যে শহর আওয়ামীলীগ নেতা ফরিদ হোসেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের আহবায়ক এনামুল হক, যুগ্ম আহবায়ক মাহাবুব এলাহী, আমদহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক আতিয়ার রহমান হীরা, জেলা যুবলীগের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের সভাপতি সাইফুল আজম তাপস, সদস্য শাহারিয়ার হোসেন ববি, ইসতিয়াক হোসেন, মালেক হোসেন, মাহফুজ হোসেন, বিপুল হোসেন, অরুপ হোসেন, শিমুল বিশ্বাসসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
 অন্ষ্ঠুানের শুরুতে ওই গ্রামের পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পুরুস্কৃত করা হয়। সমাবেশে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার পুরুষ-মহিলা অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্য করার মত।
 
 বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেরপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো: তাজুল ইসলাম এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন।
 দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন-মেহেরপুর শহরের গোরস্থান পাড়ার আওয়াল শেখের ছেলে রুমি হোসেন, একই পাড়ার সিয়াম হোসেনের ছেলে সেলিম হোসেন ও মল্লিকপাড়ার গোপাল শেখের ছেলে খোকন শেখ।
 মামলার এজাহারে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ২৯ জুন মেহেরপুর শহরের ফৌজদারি পাড়া থেকে ৯৮ বোতল ফেনসিডিলসহ রুমি হোসেন, সেলিম হোসেন ও খোকন শেখকে আটক করেন ডিবির এস আই জিহাদ হাসান। পরে তাদের বিরুদ্ধে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন তিনি। পরে মামলারপ্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলায় ৯ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন।
 মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটির এম এম রুস্তুম আলী এবং আসামি পক্ষে কামরুল হাসান আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply