Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সিরিয়ার ইডলিব থেকে পালিয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ




সিরিয়ার ইডলিব থেকে পালিয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইডলিবছবির কপিরাইটOMAR HAJ KADOUR
Image captionযুদ্ধবিধ্বস্ত ইডলিব
জাতিসংঘ কর্মকর্তারা বলছেন, গত ডিসেম্বর মাস থেকে সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ইডলিবের বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত এক লক্ষ মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন।
ডিসেম্বর মাসেই সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ঐ অঞ্চলে বড় ধরনের একটি অভিযান শুরু করেছিল। ইডলিব হচ্ছে সিরিয়ার সর্বশেষ প্রদেশ যেটি এখনও বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে রয়ে গিয়েছে।
ইডলিব প্রদেশে প্রায় তিরিশ লাখ মানুষ আছে বলে ধারণা করা হয়। সিরিয়ার অন্যান্য প্রদেশে লড়াই থেকে বাঁচতে বহু মানুষ পালিয়ে এসে এখানে আশ্রয় নিয়েছিল।
যার ফলে ইডলিবের জনসংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন এই ইডলিবের দখল নিয়েই শুরু হয়েছে চরম লড়াই।
সিরিয়ার সরকারী বাহিনী এবং ইরানের সমর্থনপুষ্ট মিলিশিয়ারা গত অক্টোবরে হামা প্রদেশে অভিযান শুরু করে। রুশরা আকাশ থেকে বিমান হামলা চালিয়ে তাদের সাহায্য করছে।
গত সপ্তাহে সিরিয়ান বাহিনী ইডলিব প্রদেশের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে। এই লড়াই থেকে বাঁচতে সেখান থেকে পালাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।
জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন, গত ডিসেম্বরে সেখানে তীব্র লড়াই শুরু হওয়ার পর অন্তত এক লাখ মানুষ পালিয়ে গেছেন।
ইডলিব থেকে পালাচ্ছেন কাতারে কাতারে মানুষছবির কপিরাইটOMAR HAJ KADOUR
Image captionইডলিব থেকে পালাচ্ছেন কাতারে কাতারে মানুষ
এদিকে ইডলিব প্রদেশে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধের জন্য তুরস্ক রাশিয়া এবং ইরানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মেভলুট কাভুসুগলু এই দুটি দেশকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে ইডলিব প্রদেশে সহিংসতা কমিয়ে আনার জন্য গেল বছর তারা তুরস্কের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছিল।
তিনি আরও বলেছেন, মস্কো আর তেহরানের সমর্থন ছাড়া সিরিয়ান বাহিনী আর তাদের সহযোগী মিলিশিয়াদের পক্ষে কখনোই ইডলিব পৌঁছানো সম্ভব ছিল না।
সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাসার আল আসাদের বিরুদ্ধে যখন বিদ্রোহ শুরু হয়, তখন শুরু থেকেই এই বিদ্রোহীদের পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিল তুরস্ক।
তবে সাত বছর ধরে চলা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ থামাতে গত বছর ইরান এবং রাশিয়ার সঙ্গে তাদের সমঝোতা হয়। বিশ্লেষকরা তখনই এই সমঝোতা কতটা টিঁকবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply