Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ৫০ লাখ পেরিয়ে ‘বুকের বা পাশে’






ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন চ্যানেলে অনেক নাটক ও টেলিফিল্ম সম্প্রচার করা হয়েছে। বরাবরের মতো গেল ঈদেও এনটিভিতে নাটক ও টেলিফিল্ম প্রচারিত হয়েছে। ঈদে এনটিভির সব টেলিফিল্মের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হয়েছে ‘বুকের বা পাশে’। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় টেলিফিল্মটিতে অভিনয় করেন আরফান নিশো, মেহজাবীন, লুৎফর রহমান জর্জ, সুষমা সরকার, শেলী আহসান প্রমুখ।

ঈদের চতুর্থ দিন (১৯ জুন) দুপুরে ‘বুকের বা পাশে’ টেলিফিল্মটি এনটিভিতে প্রচারিত হয়। এরপরই এনটিভির অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়। ইউটিউবে আপলোড হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই টেলিফিল্মটির দর্শক বাড়তে থাকে এবং অনেকেই বিভিন্ন ফেসবুকভিত্তিক সিনেমা গ্রুপগুলোয় পজিটিভ রিভিউ দিতে থাকে। কয়েক দিনের মধ্যে টেলিফিল্মটি আলোচনার শীর্ষে চলে আসে এবং ব্যাপক হারে দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া শুরু করে। দুই দিনের মধ্যে ‘বুকের বা পাশে’ টেলিফিল্মটি ১০ লাখ বারের বেশি দেখা হয়। এরই মধ্যে দর্শকদের ভালোলাগা, শেয়ার ও মন্তব্যের কারণে টেলিফিল্মটি তিন সপ্তাহে ৫০ লাখ বার দেখা (ভিউ) হয়েছে।

এ ব্যাপারে টেলিফিল্মটির পরিচালক মিজানুর রহমান আরিয়ান বলেন, ‘আমরা নাটক বানাই দর্শকদের জন্য এবং দর্শক সেটি ভালোভাবে গ্রহণ করলে আমাদের বেশ ভালো লাগে।’ তিনি আরো  বলেন, “এখন বিশ্বকাপ ফুটবলের মৌসুম চলছে। তাই সবাই বিশ্বকাপ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও টেলিফিল্মটি মানুষ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। ‘বুকের বা পাশে’ টেলিফিল্মটি দর্শকপ্রিয়তা দেখলেই বোঝা যায় যে বিশ্বকাপের তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।” তিনি আরো বলেন, ‘বড় ছেলে’র পর এটি সবচেয়ে বেশি দর্শকপ্রিয়তা পাবে।

এনটিভির অনুষ্ঠানপ্রধান মোস্তফা কামাল সৈয়দ বলেন, “এনটিভি সব সময় চেষ্টা করে দর্শকদের চাহিদা অনুযায়ী নাটক ও টেলিফিল্ম বানাতে। এবারও ঈদে দর্শকদের চাহিদা অনুযায়ী নাটক ও টেলিফিল্ম বানানো হয়েছে। তবে ‘বুকের বা পাশে’ টেলিফিল্মটি অল্প সময়ের মধ্যে ৫০ লাখ বার দেখা হয়েছে, তা দেখে আনন্দ লাগছে।”


টেলিফিল্মের গল্পে দেখা যায়, ফারিনের সঙ্গে রাশেদের প্রথম দেখা ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যাওয়ার সময়। পাশাপাশি সিট তাদের। একসময় পরিচয় হয় ওদের। রাশেদের আগেই নামবে ফারিন। হাত মিলিয়ে ফোন নম্বর বিনিময় করে চলে যায় ফারিন। রাশেদ নিজের সেই হাতটা বুকের বা পাশে রেখে মৃদু হাসে। দুজন চলে যায় যার যার বাড়িতে। রাশেদ অপেক্ষা করে ফারিনের ফোনের। দুদিন পর আসে সেই কাঙ্ক্ষিত ফোনকল। একসময় ফারিনকে নিয়ে নিজের বাড়িতে আসে রাশেদ। ওদের আন্তরিকতায় ফারিনও মুগ্ধ। একসময় রাশেদকেও ফারিন নিয়ে আসে ওদের বাড়িতে। পরিচয় করিয়ে দেয় বন্ধু হিসেবে। ফারিনের বাবা রাশেদের ওপর ভরসা করে। ওকে জানায়, সামনেই ফারিনের বিয়ে। রাশেদ যেন বিয়ের সময় ওদের পাশে থেকে সহযোগিতা করে। হতবাক হয়ে বুকের বা পাশে হাত রেখে চলে আসে রাশেদ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply