Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » সংস্কার হলেও সুবিধা মিলছে না খালের






রাজধানীর আগারগাঁওয়ে কল্যাণপুর খালের একটি অংশের দুই পাড় পাকা করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় করা হয়েছে হাঁটার পথও। খালটি বাঁধাই করার পর থেকে আশপাশের বৃষ্টির পানি দ্রুতই নেমে যাচ্ছে। সুফলও মিলছে স্থানীয়দের।

তবে কোথাও কোথাও খালের পথ বন্ধ। সীমানা জটিলতা নিয়ে মামলা চলছে। সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত এভাবেই থাকবে। শত বাঁধা। তারপর আবার ময়লা-আবর্জনা ও ভারি বর্জ্য ফেলে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে পানিপ্রবাহ।

সরেজমিনে গিয়ে এসব তথ্য পেয়েছেন এই প্রতিবেদক। স্থানীয় এক নারী জানান, এলাকার সব পানি এই খালে এসে নামে। এতে মানুষের অনেক সুবিধা হয়েছে।


তবে গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড- জিটিসিএল ভবনের সামনে বক্স কালভার্ট করে বাঁধাগ্রস্ত করা হয়েছে পানির প্রবাহ। স্থানীয় একজন জানান, লাখ লাখ টাকা খরচ করে খাল নির্মাণ করা গেছে। আর একটা কালভার্ট বানানো গেল না?

এই বিষয়ে জিটিসিএল কর্তৃপক্ষ বলছে, এটি ওয়াসা করেছে। তবে ওয়াসা বলছে, কালভার্ট করার দায়িত্ব আমাদের নয়। ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, রাস্তা যে বানিয়েছে, ব্রিজও সেই বানাবে। এর সঙ্গে ওয়াসার কী সম্পর্ক?

তিনি বলেন আমরা কোনও ব্রিজ বানাই না, কোনও রাস্তা বানাই না, কোনও বক্স কালভার্টও বানাই না।

১৩টি বাঁধাই করা খালেরই এই অবস্থা। তবে ঢাকা ওয়াসা বলছে, ২৬টি খাল উদ্ধার করে, দুই পাড় বাঁধাই করা এবং দুই পাড়ে চলাচলের পথ তৈরি করার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে। পানি প্রবাহ ঠিক রাখতেও একসঙ্গে কাজ হচ্ছে।

এই বিষয়ে তাকসিম এ খান বলেন, ২৬টি খালই আমরা বাঁধিয়ে দিতে চাই। কে, কীভাবে মেইনটেইন করবে সেটা পরের কথা।

নগরবিদ স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, খালগুলোকে পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত করা না গেলে সেগুলোর কোনও উপজীব্যতা থাকবে না। তাই সব খাল উদ্ধার করা একটা সমন্বিত কার্যকর পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। মাথায় রাখতে হবে দুই কোটি মানুষের বাঁচা-মরার লড়াই এটি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply