জন্য নয়, সূদুরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে, বিশেষ করে ২০৪১ সালকে টার্গেট করে তৈরি হয়েছে এবারের বাজেট। বিজ্ঞপ্তিতে বলা আরো বলা হয়, রাজস্ব আদায়ে করের হার না বাড়িয়ে বরং করের আওতা বাড়িয়ে রাজস্ব আদায় বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে এবারের বাজেটে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়া সহজ করতে এনবিআরের জন্য নতুন করে দিকনির্দেশনা থাকবে। ভ্যাট আইন কার্যকর করার বিষয়ে দিকনির্দেশনা থাকবে এবারের বাজেটে। আইন কার্যকর করতে ভ্যাটের একাধিক স্তর থাকবে। কাস্টমস আইন ও আয়কর আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে সহজবোধ্য ও ব্যবসায় বান্ধব করা হবে। সব আমদানি-রপ্তানি পণ্য শতভাগ স্ক্যানিং করা হবে। গত জানুয়ারিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে যোগ দেন। তিনি কিছুটা অসুস্থ। ফলে হাসপাতাল থেকে সরাসরি তিনি আজ সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আসেন। এটি সার্বিকভাবে দেশের ৪৮তম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ২০তম বাজেট হতে যাচ্ছে। আগামী অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তিন লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ১৭.৯২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তিন লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকার রাজস্ব আহরণের দায়িত্ব পাচ্ছে। এনবিআরবহির্ভূত রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা। করবহির্ভূত খাত থেকে আহরণ করা হবে ৩৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকা। আর বিদেশি অনুদান হিসেবে আসবে চার হাজার ১৬৮ কোটি টাকা। সবচেয়ে বেশি ৬৯ হাজার ২৬০ কোটি টাকা ব্যয় হবে সরকারি কর্মীদের বেতন-ভাতার পেছনে। উন্নয়ন বাজেট হবে দুই লাখ দুই হাজার ৭২১ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ২১.৩৮ শতাংশ বেশি। বাজেটে থাকা ঘাটতি এক লাখ ৪১ হাজার ২১২ কোটি টাকা পূরণে সরকার বিদেশি উৎস থেকে ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি এবং দেশি উৎস থেকে ৭৭ হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা ঋণ নিতে যাচ্ছে।
বাজেট নিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক
জন্য নয়, সূদুরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে, বিশেষ করে ২০৪১ সালকে টার্গেট করে তৈরি হয়েছে এবারের বাজেট। বিজ্ঞপ্তিতে বলা আরো বলা হয়, রাজস্ব আদায়ে করের হার না বাড়িয়ে বরং করের আওতা বাড়িয়ে রাজস্ব আদায় বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে এবারের বাজেটে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়া সহজ করতে এনবিআরের জন্য নতুন করে দিকনির্দেশনা থাকবে। ভ্যাট আইন কার্যকর করার বিষয়ে দিকনির্দেশনা থাকবে এবারের বাজেটে। আইন কার্যকর করতে ভ্যাটের একাধিক স্তর থাকবে। কাস্টমস আইন ও আয়কর আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে সহজবোধ্য ও ব্যবসায় বান্ধব করা হবে। সব আমদানি-রপ্তানি পণ্য শতভাগ স্ক্যানিং করা হবে। গত জানুয়ারিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে যোগ দেন। তিনি কিছুটা অসুস্থ। ফলে হাসপাতাল থেকে সরাসরি তিনি আজ সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আসেন। এটি সার্বিকভাবে দেশের ৪৮তম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ২০তম বাজেট হতে যাচ্ছে। আগামী অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তিন লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ১৭.৯২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তিন লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকার রাজস্ব আহরণের দায়িত্ব পাচ্ছে। এনবিআরবহির্ভূত রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা। করবহির্ভূত খাত থেকে আহরণ করা হবে ৩৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকা। আর বিদেশি অনুদান হিসেবে আসবে চার হাজার ১৬৮ কোটি টাকা। সবচেয়ে বেশি ৬৯ হাজার ২৬০ কোটি টাকা ব্যয় হবে সরকারি কর্মীদের বেতন-ভাতার পেছনে। উন্নয়ন বাজেট হবে দুই লাখ দুই হাজার ৭২১ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ২১.৩৮ শতাংশ বেশি। বাজেটে থাকা ঘাটতি এক লাখ ৪১ হাজার ২১২ কোটি টাকা পূরণে সরকার বিদেশি উৎস থেকে ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি এবং দেশি উৎস থেকে ৭৭ হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা ঋণ নিতে যাচ্ছে।
No comments: