Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বাঁশ




বাঁশ Bamboo বিলুপ্ত প্রায় বাঁশ.jpg বাংলাদেশ জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের বাঁশ বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Plantae (শ্রেণীবিহীন): Angiosperms (শ্রেণীবিহীন): Monocots (শ্রেণীবিহীন): Commelinids বর্গ: Poales পরিবার: Poaceae উপপরিবার: Bambusoideae মহাগোত্র: Bambusodae গোত্র: Bambuseae Kunth ex Dumort Subtribes Arthrostylidiinae Arundinariinae Bambusinae Chusqueinae Guaduinae Melocanninae Nastinae Racemobambodinae Shibataeinae See the full Taxonomy of the Bambuseae. বৈচিত্র্য Around 92 genera and 5,000 species কাষ্ঠল চিরহরিৎ উদ্ভিদ বাঁশ আসলে ঘাস পরিবারের সদস্য। ঘাস পরিবারের এরা বৃহত্তম সদস্য। বাঁশ গাছ সাধারণত একত্রে গুচ্ছ হিসেবে জন্মায়। এক একটি গুচ্ছে ১০-৭০/৮০ টি বাঁশ গাছ একত্রে দেখা যায়। এসব গুচ্ছকে বাঁশ ঝাড় বলে। বাঁশের ফুল Phyllostachys Glauca 'Yunzhu'-এর ফুল নানা প্রকার বাঁশঝাড়ে নানা সময়ে ফুল ধরে; কোনোটিতে ফি-বছর, কোনোটিতে ৩ বছর, কোনোটিতে ৫০ বছর, কোনোটিতে বা একশো-সোয়াশো বছর পরেও। ভারতের নিজোরাম রাজ্য, বার্মার চিন্‌ আর বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে মেলোকানা বাকিফেরা (Melocanna baccifera) নামে একপ্রকার মুলি বাঁশ জন্মে যাতে ৪৮ বছর পরে ফুল ধরে। এদিকে জাপানী বাঁশ (Phyllostachys bambusoids) ১৩০ বৎসর পর পর্যন্ত ফুলবতী হতে পারে। এই গাছের বীজ বা রাইজোম নিয়ে যদি একই সময়ে লাগানো হয় আমেরিকা, ইউরোপ বা আমাজনের অরণ্যে তবু একই সময়ে ফুল ফুটবে তাতে। পরিবেশ, আবহাওয়া কোনো কিছুই তাদের এই ৪৮ বছর পর ফুলফোটার নিয়মকে ভাংতে পারবে না। কেন এমন হয়, এর সঠিক কারণ নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখনো অনুসন্ধান করে চলেছেন। তবে এই বাঁশ গাছের প্রতিটি উদ্ভিদকোষের ভেতরে এর ফুলফোটার গাণিতিক নিয়ম-নীতি নির্ধারিত থাকে বলে মনে করা হয়। এই ফুল থেকে ফল হয়, অন্য বাঁশের তুলনায় বেশ বড়সড় ফল, জলপাইয়ের চেয়েও বড়। ফল পড়ে গাছের তলা বিছিয়ে থাকে। বাঁশঝাড়ও মরে যায়, যে প্রচণ্ড শক্তি ব্যয় করে সে বংশ-ফসল ফলায় তাতে তার আর জীবনীশক্তি থাকে না। বাঁশঝাড়তলায় লক্ষ লক্ষ ভুক্ত ফলের মধ্যে তখনো অলক্ষ্যে লুকিয়ে থাকা অনেক ফল থেকে জন্ম নেয় নতুন বাঁশের চারা। আবার গড়ে ওঠে বাঁশের নতুন জনপদ। বাংলাদেশের নদীপথে বাাঁশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই গণপুষ্পায়ণ ও সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় নিয়ে টিভিতে ইন্টারভিউ দিয়েছেন পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক ডানিয়েল জ্যানজেন। গাছ তার বংশরক্ষার জন্যেই এমন কৌশল অবলম্বন করেছে বলে তার বিশ্বাস। ভারতের মিজোরাম ও মনিপুর রাজ্যে বাঁশের গণপুষ্পায়ন হয়েছে ১৯৫৮-৫৯ সনে। এর ৪৮ বছর পর অর্থাৎ ২০০৬-০৭ সনেও এর প্রভাব দেখা গেছে ভারত, মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়িতে। পরবর্তী পুষ্পায়ন হবে ২০৫৪-৫৫ সনে। গুনাগুণ বাঁশ পাতার রস কাশি কমায়[১]






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply