Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » নিয়োগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনে দ্বন্দ্ব




কর্মচারি নিয়োগ নিয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও কমিশনারদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। কমিশন সচিবালয়ের বিরুদ্ধে কর্মচারি নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনেছেন মাহবুব তালুকদারসহ অন্যান্য কমিশনাররা। এর আগে রবিবার ইউনোট দিয়ে কমিশনারদের এড়িয়ে কর্মকর্তা নিয়োগ ও ব্যয়ের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছেন চার কমিশনার। সাবেক কমিশনারদের মত, সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ। সোমবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব তালুকদার বলেন, ইসি সচিবালয়ের অভ্যন্তরীণ অনিয়মের কারণে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম এখন প্রশ্নের সম্মুখীন। এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান, ইসি সচিব। বলেন, নির্বাচনের বাইরে সচিবালয়ের কোনো বিষয়ে কমিশনের কাছে দায়বন্ধ নয় সচিবালয়। চলতি বছরের শুরুর দিকে মাঠ পর্যায়ে ৩৩৯ জন কর্মচারিকে নিয়োগ দেয় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়। নির্বাচন কমিশনারদের অভিযোগ, তাদেরকে না জানিয়েই সবার নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও শাহাদাত হোসেন চৌধুরী রোববার সিইসি কে এম নূরুল হুদাকে এসব অভিযোগ জানিয়ে চিঠি দেন। তারা অভিযোগ করেছেন, শুধু নিয়োগের ক্ষেত্রেই নয়, আর্থিক বিষয়সহ অনেক কিছুই জানানো হয় না তাদের। সোমবার মাহবুব তালুকদার বলেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এক ধরনের স্বেচ্ছাচারিতা চলে এসেছে। এটি সংবিধান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন ও নির্বাচন কমিশন কার্যপ্রণালী বিধিমালা সমর্থন করে না। এ বক্তব্যের পরপরই সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন, কমিশন সচিব মোহাম্মদ আলমগীর। জানান, নিয়োগসহ কিছু বিষয় ইসির এখতিয়ারের বাইরে। এটি একান্তই সচিবালয়ের দায়িত্ব। ইসি সচিব মো. আলমগীর বলেন, নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগের বিধিমালা অনুযায়ী পাবলিক সার্ভিস কমিশনের অনুমতি নেয়ার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নয়। সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোঃ ছুহুল হোসাইন জানান, সচিবালয় আইন অনুয়ায়ি নির্বাচনের বাইরের বিষয়গুলো সিইসির পরামর্শে সচিব করে থাকেন। তবে, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, ইসির সকল সিদ্ধান্ত সংখ্যা গরিষ্ঠতার ভিত্তিতে নিতে হবে। সকল কমিশনার মতামত নিয়ে কাজটি করলে এটি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হতো। এর আগেও নানা ইস্যুতে দ্বন্দ্ব দেখা গেছে কমিশনের মধ্যে। এমনকি ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আর ‘কমিশন সভা’ বয়কটের ঘটনাও ঘটছে। কিন্তু এবারই প্রথম চার কমিশনার একযোগে নিয়োগসহ নানা ইস্যুতে সিইসি ও সচিবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply