Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কারে আরও অগ্রগতি অস্ট্রেলীয় বিজ্ঞানীদের




করোনাভাইরাসের টিকা দ্রুত বাজারে আসার সম্ভাবনা জোরালো করে তুললেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা। চীনের বাইরে অস্ট্রেলিয়ার গবেষণাগারে এক ভারতীয় ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক এস এস ভাসিনের নেতৃত্বে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে করোনাভাইরাস। খবরে বলা হয়েছে, কৃত্রিমভাবে প্রচুর পরিমাণে করোনাভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। যাতে মানুষের ওপর পরীক্ষার আগে টিকা তৈরির জন্য ভাইরাসটি নিয়ে গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে জানা গেছে, করোনাভাইরাস দ্রুত তার রূপ বদলে নেয়। তাদের পরিবারের সদস্যও অনেক। তাদের অনেকটা একই রকম দেখতে। কিন্তু তারা অবিকল একই রকমের নয়। তাদের আচার, আচরণও আলাদা। তাই টিকা তৈরির আগে তাদের নিয়ে গবেষণা খুব জরুরি। কারণ একটি টিকা কোনও এক রকমের করোনাভাইরাস সংক্রমণ সারাতে সহায়ক হতে পারে। আবার তা ব্যর্থ হতে পারে আর এক ধরনের করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে। সেই গবেষণা হবে অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (সিএসআইআরও) গবেষণাগারে। যেখানে ‘ডেঞ্জারাস প্যাথোজেন্‌স টিম’-এর নেতৃত্বে রয়েছেন অধ্যাপক ভাসান। গত সপ্তাহেই মানুষের শরীর থেকে প্রথম করোনাভাইরাসকে আলাদা করতে পেরেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ডোহার্টি ইন্সটিটিউটের গবেষকরা। অধ্যাপক ভাসিনের নেতৃত্বে সিএসআইআরও’র গবেষকদলই প্রথম চীনের বাইরে কৃত্রিমভাবে করোনাভাইরাসের বাড়-বৃদ্ধি ও দ্রুত সংখ্যাবৃদ্ধি করতে পেরেছেন। তার ফলে তৈরি হয়েছে অসংখ্য করোনাভাইরাস। গবেষণার জন্য যা খুব প্রয়োজন। অধ্যাপক ভাসান বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা বানানোর গবেষণা তো আর শুধুই অস্ট্রেলিয়ায় হবে না। সেই গবেষণা ইতোমধ্যেই ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। আর সেই পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজন কৃত্রিমভাবে তৈরি করা করোনাভাইরাস। আমাদের কাজ সেই গবেষণার জন্য করোনাভাইরাসের অভাব মেটাতে সাহায্য করবে। চীনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর পর এত অল্প সময়ের মধ্যেই অন্য দেশে বসে এই সাফল্য পাওয়ার জন্য অধ্যাপক ভাসান কৃতিত্ব দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ডোহার্টি ইন্সটিটিউটকে। তিনি বলেন, মানুষের শরীর থেকে আলাদা করার পরই করোনাভাইরাসকে তারা পাঠিয়ে দিয়েছিল সিএসআইআরও’র গবেষকদলের কাছে। তার ফলে কৃত্রিমভাবে তৈরি করোনাভাইরাসের দ্রুত সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটানোর কাজটা এত অল্প সময়ে করা সম্ভব হয়েছে। এটা অন্যান্য টিকার ক্ষেত্রেও নতুন উদ্ভাবনে সাহায্য করবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply