Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সুপ্রিম কোর্ট বারের ২৮০০ সদস্যের ঋণের আবেদন




সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ১০ হাজার সদস্যের মধ্যে দুই হাজার আটশর মতো সদস্য ঋণের জন্য আবেদন করেছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে নিজেদের সদস্যদের ঋণ দেয়ার জন্য গত ১৫ এপ্রিল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। এ আবেদনের সময়সীমা ছিলও ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল জানান, ২৮০০ এর অধিক আইনজীবী আবেদন করেছেন। ঋণ দেয়ার জন্য এখন আমরা আবেদন যাচাই বাছাই করে দেখব। আমাদের কমিটির পক্ষ থেকে প্রত্যেকের সাথে যোগাযোগ করা হবে। এর আগে ১৫ এপ্রিল রুহুল কুদ্দুস কাজল জানিয়েছিলেন, সভাপতি এএম আমিন উদ্দিনের সভাপতিত্বে ভিডিও কনফারেন্স করে করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতির কারণে সদস্যদের জন্য বিনা সুদে ঋণ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। করোনা ভাইরাসের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে সরকারি আদেশের সঙ্গে মিল রেখে আদালত বন্ধ রয়েছে। কেবল জরুরি প্রয়োজনে প্রত্যেক জেলায় একটি করে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট খোলা রয়েছে। এ অবস্থায় সুপ্রিমকোর্ট বারের সভাপতি আমিন উদ্দিন ও সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল স্বল্প পরিসরে কোর্ট চালু করতে প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করেন। এছাড়া একাধিক সমিতিসহ কয়েকজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতি বরাবরে সীমিত পরিসরে কোর্ট খুলতে আবেদন করেন। এরপর গত ২৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কঠোর সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অতীব জরুরি বিষয়গুলো শুনানির নিমিত্তে ছুটি কালীন সময়ে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্টে বসবেন। তাছাড়া ছুটি কালীন হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সব অধিক ক্ষেত্রের অতীব জরুরি বিষয়গুলো শুনানির নিমিত্তে হাইকোর্ট বিভাগের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। অপর বিজ্ঞপ্তিতে সপ্তাহে দুইদিন জজ কোর্টও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। এ দুই বিজ্ঞপ্তি জারির পর আইনজীবীরা কোর্ট চালু না করতে আবেদন জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ এপ্রিল সুপ্রিমকোর্ট চালুর সিদ্ধান্ত ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করা হয়। পাশাপাশি সপ্তাহে দুইদিন জজ কোর্ট খোলার বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতাও পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়। এছাড়া ২৬ এপ্রিল ফুল কোর্ট সভা আহ্বান করা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply