োকান খোলা যাবে। খোলা যাবে এলাকা ভিত্তিক দোকান-বাজারও। তবে শপিং মলগুলো খোলা যাবে না বলে স্পষ্ট করে জানিয়েছে সরকার। আরও জানানো হয়, এ আইনের আওতায় সেই সব এলাকায় দোকান ও বাজার খোলা যাবে, যেখানো করোনা সংক্রমণ নেই। সংক্রামক এলাকা বা হটস্পটে আগের মতোই কঠোর লকডাউন ব্যবস্থা জারি থাকবে। জরুরি পরিষেবা ছাড়া খোলা যাবে না দোকান-বাজারও। ই-কমার্স সংস্থাগুলো শুধুমাত্র নিত্যপ্রয়াজনীয় পণ্যের ডেলিভারি দিতে পারবে। মদের দোকান বন্ধ থাকবে। বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, দোকান-বাজার খোলার অনুমতি দিলেও সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে চলতে হবে, বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরতে হবে, দোকানগুলোতে রাখা যাবে ৫০ শতাংশ কর্মী। এই নিয়ম গ্রামীণ এলাকার পাশাপাশি শহর এলাকার জন্যও প্রয়োগ হবে। শপিংমলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন দোকান খোলা যাবে শর্ত মেনে। ভারতে প্রথমে ২১ দিনের টানা লকডাউন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর দ্বিতীয় দফায় ১৯ দিনের লকডাউন শুরু হলেও ২০ এপ্রিলের পর থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিথিল করা হয় লকডাউন। কৃষি, জরুরী উৎপাদন, পরিবহণসহ ২১টি ক্ষেত্রে কিছুটা বিধি নিষেধে নমনীয় করা হয়। একই সঙ্গে, বেশ কিছু সরকারি অফিসও সচল করা হয়। তবে তা স্বাস্থ্য বিধি, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেই করা হয়।
লকডাউন: শর্ত সাপেক্ষে কিছু দোকান ও বাজার খোলার অনুমতি ভারতে
োকান খোলা যাবে। খোলা যাবে এলাকা ভিত্তিক দোকান-বাজারও। তবে শপিং মলগুলো খোলা যাবে না বলে স্পষ্ট করে জানিয়েছে সরকার। আরও জানানো হয়, এ আইনের আওতায় সেই সব এলাকায় দোকান ও বাজার খোলা যাবে, যেখানো করোনা সংক্রমণ নেই। সংক্রামক এলাকা বা হটস্পটে আগের মতোই কঠোর লকডাউন ব্যবস্থা জারি থাকবে। জরুরি পরিষেবা ছাড়া খোলা যাবে না দোকান-বাজারও। ই-কমার্স সংস্থাগুলো শুধুমাত্র নিত্যপ্রয়াজনীয় পণ্যের ডেলিভারি দিতে পারবে। মদের দোকান বন্ধ থাকবে। বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, দোকান-বাজার খোলার অনুমতি দিলেও সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে চলতে হবে, বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরতে হবে, দোকানগুলোতে রাখা যাবে ৫০ শতাংশ কর্মী। এই নিয়ম গ্রামীণ এলাকার পাশাপাশি শহর এলাকার জন্যও প্রয়োগ হবে। শপিংমলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন দোকান খোলা যাবে শর্ত মেনে। ভারতে প্রথমে ২১ দিনের টানা লকডাউন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর দ্বিতীয় দফায় ১৯ দিনের লকডাউন শুরু হলেও ২০ এপ্রিলের পর থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিথিল করা হয় লকডাউন। কৃষি, জরুরী উৎপাদন, পরিবহণসহ ২১টি ক্ষেত্রে কিছুটা বিধি নিষেধে নমনীয় করা হয়। একই সঙ্গে, বেশ কিছু সরকারি অফিসও সচল করা হয়। তবে তা স্বাস্থ্য বিধি, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেই করা হয়।
Tag: Advertisement others
No comments: